Skip to main content

Posts

বাংলা ১ম পত্রের গদ্য+ পদ্যের এমসিকিউ+গুরুত্বপূর্ন তথ্য

গদ্য-বিড়াল ১. বিড়াল একটি কাল্পনিক কথোপকথনমূলক গল্প ২. এ গল্পে ১ম অংশ নিখাদ হাস্যরসাত্মক, পরের অংশ গূঢ়ার্থে সন্নিহিত। ৩. বিড়ালের কথাগুলো-সোশিয়ালিস্টিক। ৪. বিড়াল প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষা ছিলো – শ্লেষাত্মক ৫. “বিড়াল ” গল্প অনুসারে বিড়ালদের রং – কালো ৬. কমলাকান্ত হুঁকা হাতে ঝিমাচ্ছিল – শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর বসে ৭. মিট মিট করে কেমন আলো জ্বলছিল – ক্ষুদ্র আলো ৮. “বিশেষ অপরিমিত লোভ ভাল নহে ” উক্তি টি- কমলাকান্তের। ৯. ‘দুধ মঙ্গলার, দুহিয়াছে প্রসন্ন ‘ উক্তিটি – কমলাকান্তের ১০. কমলাকান্তের জন্য রাখা নির্জল দুধ খেয়েছিল – একটি ক্ষুদ্র মার্জার ১১. বিড়াল মনে মনে হেসে কী বলল – “কেউ মরে বিল ছেচেঁ কেই খায় কই ” ১২. বিড়ালের উক্তি অনুযায়ী, বিল ছেঁচার সাথে সস্পর্কযুক্ত- কমলাকান্ত কই খাওয়ার সাথে সম্পর্কযুক্ত – বিড়াল ১৩. বিড়াল দুধ খেলেও কমলাকান্ত মার্জারের উপর রাগ করতে পারে নি – অধিকারের কারণে ১৪. বিড়াল দুধ খেলে বিড়ালকে তাড়িয়ে মারতে যাওয়া হল – চিরাগত প্রথা ১৫. চিরাগত প্রথা ভঙ্গ করলে কমলাকান্ত – মনুষ্যকূলে পরিচিত হবে – কুলাঙ্গার হিসেবে রিড়ালদের কাছে পরি
Recent posts

অপরিচিতা

অপরিচিতা’                                                           রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ০১। ধনীর কন্যা কার পছন্দ নয়? উত্তর: ধনীর কন্যা অনুপমের মামার পছন্দ নয়। ০২। অনুপমের বন্ধুর নাম কী? উত্তর: অনুপমের বন্ধুর নাম হরিশ। ০৩। হরিশ কোথায় কাজ করে? উত্তর: হরিশ কানপুরে কাজ করে। ০৪। অনুপমের বর্তমান বয়স কত? উত্তর: অনুপমের বর্তমান বয়স সাতাশ বছর। ০৫। কার জীবনের ইতিহাসটুকু আকারে ছোট? উত্তর: অনুপমের জীবনের ইতিহাসটুকু আকারে ছোট। ০৬। স্বয়ংবরা বলতে কী বোঝায়? উত্তর: স্বয়ংবরা বলতে বোঝায়, যে মেয়ে নিজেই স্বামী নির্বাচন করে। ০৭।‘সওগাদ’ শব্দের অর্থ কী? উত্তর: ‘সওগাদ’ শব্দের অর্থ উপঢৌকন। ০৮।‘প্রদোষ’ শব্দের অর্থ কী? উত্তর: ‘প্রদোষ’ শব্দের অর্থ সন্ধ্যা। ০৯।‘অপরিচিতা’ গল্পটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উত্তর: ‘অপরিচিতা’ গল্পটি প্রথম ‘সবুজপত্র’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১০।‘অপরিচিতা’ গল্পটি কোন জবানিতে লেখা? উত্তর: ‘অপরিচিতা’ গল্পটি উত্তম পুরুষের জবানিতে লেখা। ১১। মেয়ের বয়স কত ছিল? উত্তর: মেয়ের বয়স ছিল পনেরো। ১২। কন্যাকে আশীর্বাদ করার জন্য কাকে পাঠানো হলো? উত্তর:কন্যাকে আশীর্বাদ করার জন্

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

একটি সার্থক প্রতিবেদনের ০৬ টি অংশ হতে পারে । #প্রতিবেদনের শুরুতে সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন পরিচিতি থাকবে । #দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা স্মারক নম্বর ব্যাবহার করা যেতে পারে এবং প্রতিবেদন রচনার কারণ ব্যাখ্যা করা যেতে পারে ।। #তৃতীয় প্যারাতে ঘটনার বিবরণ থাকবে । #চতুর্থ প্যারাতে ঘটনার কারণ উল্লেখ থাকবে । #পঞ্চম প্যারাতে ভবিষ্যতে যাতে এ ধরণের ঘটনা আর না ঘটে সে বিষয়ে কিছু পরামর্শ থাকবে । #ষষ্ঠ প্যারাতে প্রতিবেদক কী কী উপাত্ত ব্যাবহার করেছেন সে বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতি থাকবে , অর্থাত্ তথ্যসূত্র যুক্ত থাকবে । এই ধারাবাহিকতায় প্রতিবেদন রচনা করা গেলে একজন পরীক্ষক পরীক্ষার্থীকে ভালো নম্বর প্রদানে বাধ্য হবেন । পরীক্ষার উত্তরপত্রে একজন পরীক্ষক এ ধরনের প্রতিবেদন আশা করে ধরনের প্রতিবেদন আশা করে থাকেন । . নমুনা প্রতিবেদন :০১ . পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণ'- এই শিরোনামে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের বরাবর একটি প্রতিবেদন লেখো। . উত্তরঃ বরাবর সচিব মহোদয় পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। বিষয় : পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণের গুর

Paragraph writing Tips1

একটি Paragraph মুখস্থ করে ৩০ টি Paragraph লিখুন খুব সহজে। শূণ্যস্থানে শুধু Paragraph এর নাম বসাবেন। List of Paragraph 1. Load shedding 2. Traffic Jam 3. Enviornment Pollution 4. Air pollution 5. Terrorism 6. Black marketing 7. Child marriage 8. Road accident 9. Hartal day 10. Drug addiction 11. Dangerous of smoking 12. Arsenic Pollution 13. Conspiracy 14. Brain-drain 15. Gambling 16. Dacoity 17.Anarchy 18. Population problem 19. Bribery 20. Black money 21. Child labour 22. Deforestation 23. Acid throwing 24. Superstition 25. Corruption 26. Political chaos 27. Women & child trafficking/torturing 28. Toll-extortion 29. Unemployement problem 30. Water polution. , Formula: , ___________is a great and harmful problem in our country. It is not only a common matter for our own country but also for the other countries too. _______destroying our social peace and happiness at this time. Day by day it is going out of our control which is very al

বাংলা_ভাষার_অপপ্রয়োগ_ও_শুদ্ধপ্রয়োগ

*বৃক্ষটি সমূলসহ উৎপাটিত হয়েছে। ★বৃক্ষটি সমূল উৎপাটিত হয়েছে। . *আপনি স্বপরিবার অামন্ত্রিত। ★আপনি সপরিবার অামন্ত্রিত। . *অাবশ্যীয় ব্যায়ে কার্পন্যতা অনুচিত। ★অাবশ্যীয় ব্যায়ে কৃপণতা অনুচিত। . *উৎপন্ন বৃদ্ধির জন্য কঠোর পরিশ্রম প্রয়োজন। ★উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কঠোর পরিশ্রম প্রয়োজন। . *একথা প্রমান হয়েছে। ★একথা প্রমাণিত হয়েছে। . *একের লাঠি দশের বোঝা। ★দশের লাঠি একের বোঝা। . *তারা একত্রে গমন করল। ★তারা একত্র গমন করল। . *আমার অার বাঁচিবারর স্বাধ নাই। ★আমার অার বাঁচিবারর সাধ নাই। . *গতকালের সভায় সকল সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। ★গতকালের সভায় সকল সদস্য উপস্থিত ছিলেন। . *বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধশালী দেশ। ★বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধ দেশ। . *এটা লজ্জাস্কর ব্যাপার। ★এটা লজ্জাকর ব্যাপার। . *কালিদাস বিখ্যাত কবি। ★কলীদাস বিখ্যাত কবি। . *কুপুরুষের মত কথা বলছ কেন? ★কাপুরুষের মত কথা বলছ কেন? . *গীতাঞ্জলী একখানা কাব্যগ্রন্থ। ★গীতাঞ্জলি একখানা কাব্যগ্রন্থ। . *তিনি স্বস্ত্রীক কুমিল্লা বাস করেন। ★তিনি সস্ত্রীক কুমিল্লায় বাস করেন। . *তোমার তথ্য গ্রাহ্যযোগ্য নয়। ★তোমার তথ্য গ্রহনযোগ্য ন

প্রকৃতি ও প্রত্যয়

প্রকৃতি ও প্রত্যয় ব্যাকরণের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।তবে প্রকৃতি ও প্রত্যয় আলোচনার পূর্বে আমাদের কতগুলো বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার। সমস্ত শব্দ বা পদকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়:- যথা, ● মূল শব্দ বা প্রাতিপাদিক। ● সাধিত শব্দ। প্রাতিপাদিক :- # বিভক্তিহীন নাম পদকে প্রাতিপাদিক বলে। যেমনঃ ফুল, কলম, বই। সাধিত শব্দ:- # মৌলিক শব্দ ব্যতিত অন্য সকল শব্দকেই সাধিত শব্দ বলে। যেমনঃ হাতা, ফুলেল। সাধিত শব্দ আবার দুই প্রকার :- যথা, ● নাম পদ/শব্দ। ● ক্রিয়া পদ/শব্দ। প্রত্যেক সাধিত শব্দের (নাম শব্দ ও ক্রিয়া) দুটি অংশ থাকে।যথা, ● প্রকৃতি। ● প্রত্যয়। নিম্নে প্রকৃতি ও প্রত্যয় নিয়ে আলোচনা করা হলো। প্রকৃতি;:- কোন শব্দের যে অংককে বা যে শব্দকে আর কোন ক্ষুদ্রতম অংশে ভাগ করা যায় না তাকে প্রকৃতি বলা হয়। প্রত্যয় ::- প্রত্যয় নতুন শব্দ তৈরি করার একটি পদ্ধতি।প্রত্যয় কখনো ধাতু আবার কখনো নাম প্রকৃতি বা শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে। অর্থাৎ, আমরা বলতে

কারক ও বিভক্তি মনে রাখার উপায়ঃ

# কারকঃ - কারক ৬ প্রকার: ১. কর্তৃকারক; ২. কর্মকারক; ৩. করণকারক; ৪. সম্প্রদান কারক; ৫. অপাদান কারক; এবং ৬. অধিকরণ কারক। …………………………………………………… @ কর্তৃকারক : যে কাজ করে সেই কর্তা বা কর্তকারক। যেমন: আমি ভাত খাই। বালকেরা মাঠে ফুটবল খেলছে। এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কে’ বা ‘কারা’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, সেটিই কর্তা বা কর্তৃকারক। কে ভাত খায়? উত্তর হচ্ছে আমি। কারা ফুটবল খেলছে? উত্তর হচ্ছে-বালকেরা। তাহলে আমি এবং বালকেরা হচ্ছে কর্তৃকারক। @ কর্মকারক : কর্তা যাকে অবলম্বন করে কার্য সম্পাদন করে সেটাই কর্ম বা কর্মকারক। যেমন: আমি ভাত খাই। হাবিব সোহলকে মেরেছে।ত এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কি’ বা ‘কাকে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া সেটিই কর্ম বা কর্মকারক। আমি কি খাই? উত্তর হচ্ছে-ভাত। হাবিব কাকে মেরেছে? উত্তর হচ্ছে-সোহেলকে @ করণ কারক: ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র বা উপকরণ বুঝায়। যেমন: নীরা কলম দিয়ে লেখে। সাধনায় সিদ্ধি লাভ হয়। এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কীসের দ্বারা’ বা ‘কী উপায়ে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় সেটিই করণ কারক। নীরা কীসের দ