*** পরিবাহী পদার্থ- তামা, রুপা,এ্যালুমিনি
য়াম ইত্যাদি
-
★ অপরিবাহী- কাঁচ,রবার,চিনামাটি
-
★অর্ধপরিবাহী- জার্মেনিয়াম, সিলিকন,গ্যালিয়াম আর্সেনাইড,ইন্ডি
য়াম,ক্যাডমিয়াম, ক্যাডমিয়াম সালফাইড।
-
★পরিবাহীর আপেক্ষিক রোধ 10^-8 ওহমm হতে 10^-6
-
★অন্তরকের আপেক্ষিক রোধ 10^13 ওহমm এর ঊর্ধে
-
★অর্ধপরিবাহীর আপেক্ষিক রোধ 10^-5 ওহমm হতে 10^8 ওহম m পর্যন্ত
-
★তাপমাত্রা বৃদ্ধি↑=পরিবাহীর রোধকতা বৃদ্ধি↑=পরিবাহিতা কম↓
-
★তাপমাত্রা বৃদ্ধি↑=অর্ধপরিবাহীর রোধকতা কম↓=পরিবাহিতা বৃদ্ধি↑
-
★নিষ্ক্রিয় গ্যাসের যোজন ব্যান্ড সম্পূর্ণ পূর্ণ থাকে
-
★300 K তাপমাত্রায় সিলিকন এর Eg 1.1eV এবং জার্মেনিয়াম এর 0.71 eV
-
★ডোপিং: যে পদ্ধতিতে বিশুদ্ধ অর্ধপরিবাহীরর সাথে ইচ্ছাকৃত ভাবে সামান্য পরিমাণ অপদ্রব্য মিশ্রিত করে অর্ধপরিবাহীর তড়িৎ পরিবাহিতা বহুল বৃদ্ধি করা হয় তাকে ডোপিং বলে। ঐ অপদ্রব্যককে ডোপ্যান্ট বলে।
-
★n-টাইপ অর্ধপরিবাহী : জার্মেনিয়াম বা সিলিকনের সাথে পঞ্জযোজী মৌল মিশিয়ে n-টাইপ অর্ধপরিবাহী তৈরি করা হয়।
-
★ n-টাইপ অর্ধপরিবাহীতে ভেজাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়=ফসফরাস, আর্সেনিক,অ্যান্টিমনি বিসমাথ ইত্যাদি পঞ্জযোজী মৌল
-
★p-টাইপ অর্ধপরিবাহী: বিশুদ্ধ সিলিকন বা জার্মেনিয়াম সঙ্গে ৩যোজী মৌল যেমন: অ্যালুমিনিয়াম, বোরন,গ্যালিয়াম,ইন্ডিয়াম ইত্যাদি অপদ্রব্য সামান্য পরিমাণ মিশালে p-টাইপ অর্ধপরিবাহী ক্যালাস তৈরি হয়।
-
★রেকটিফায়ার পরিবর্তী প্রবাহকে একমুখী করে
-
★অ্যামপ্লিফায়ার বিবর্ধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
★মাইকের প্রধান যন্ত্রাংশ অ্যামপ্লিফায়ার
-
★তিনটি মৌলিক গেট হলো
1)OR-গেট (2)AND-গেট (3) NOT গেট
-
★কিছু যৌগিক গেট,NAND,NOR,XOR,XNOR
-
★ট্রানজিস্টর আবিষ্কার করেন ডব্লিও,এইচ ব্রাটেইন 1948 সালে।
Comments
Post a Comment