Skip to main content

Posts

Showing posts with the label Bangla 2nd

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

একটি সার্থক প্রতিবেদনের ০৬ টি অংশ হতে পারে । #প্রতিবেদনের শুরুতে সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন পরিচিতি থাকবে । #দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা স্মারক নম্বর ব্যাবহার করা যেতে পারে এবং প্রতিবেদন রচনার কারণ ব্যাখ্যা করা যেতে পারে ।। #তৃতীয় প্যারাতে ঘটনার বিবরণ থাকবে । #চতুর্থ প্যারাতে ঘটনার কারণ উল্লেখ থাকবে । #পঞ্চম প্যারাতে ভবিষ্যতে যাতে এ ধরণের ঘটনা আর না ঘটে সে বিষয়ে কিছু পরামর্শ থাকবে । #ষষ্ঠ প্যারাতে প্রতিবেদক কী কী উপাত্ত ব্যাবহার করেছেন সে বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতি থাকবে , অর্থাত্ তথ্যসূত্র যুক্ত থাকবে । এই ধারাবাহিকতায় প্রতিবেদন রচনা করা গেলে একজন পরীক্ষক পরীক্ষার্থীকে ভালো নম্বর প্রদানে বাধ্য হবেন । পরীক্ষার উত্তরপত্রে একজন পরীক্ষক এ ধরনের প্রতিবেদন আশা করে ধরনের প্রতিবেদন আশা করে থাকেন । . নমুনা প্রতিবেদন :০১ . পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণ'- এই শিরোনামে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের বরাবর একটি প্রতিবেদন লেখো। . উত্তরঃ বরাবর সচিব মহোদয় পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। বিষয় : পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণের গুর

বাংলা_ভাষার_অপপ্রয়োগ_ও_শুদ্ধপ্রয়োগ

*বৃক্ষটি সমূলসহ উৎপাটিত হয়েছে। ★বৃক্ষটি সমূল উৎপাটিত হয়েছে। . *আপনি স্বপরিবার অামন্ত্রিত। ★আপনি সপরিবার অামন্ত্রিত। . *অাবশ্যীয় ব্যায়ে কার্পন্যতা অনুচিত। ★অাবশ্যীয় ব্যায়ে কৃপণতা অনুচিত। . *উৎপন্ন বৃদ্ধির জন্য কঠোর পরিশ্রম প্রয়োজন। ★উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কঠোর পরিশ্রম প্রয়োজন। . *একথা প্রমান হয়েছে। ★একথা প্রমাণিত হয়েছে। . *একের লাঠি দশের বোঝা। ★দশের লাঠি একের বোঝা। . *তারা একত্রে গমন করল। ★তারা একত্র গমন করল। . *আমার অার বাঁচিবারর স্বাধ নাই। ★আমার অার বাঁচিবারর সাধ নাই। . *গতকালের সভায় সকল সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। ★গতকালের সভায় সকল সদস্য উপস্থিত ছিলেন। . *বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধশালী দেশ। ★বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধ দেশ। . *এটা লজ্জাস্কর ব্যাপার। ★এটা লজ্জাকর ব্যাপার। . *কালিদাস বিখ্যাত কবি। ★কলীদাস বিখ্যাত কবি। . *কুপুরুষের মত কথা বলছ কেন? ★কাপুরুষের মত কথা বলছ কেন? . *গীতাঞ্জলী একখানা কাব্যগ্রন্থ। ★গীতাঞ্জলি একখানা কাব্যগ্রন্থ। . *তিনি স্বস্ত্রীক কুমিল্লা বাস করেন। ★তিনি সস্ত্রীক কুমিল্লায় বাস করেন। . *তোমার তথ্য গ্রাহ্যযোগ্য নয়। ★তোমার তথ্য গ্রহনযোগ্য ন

প্রকৃতি ও প্রত্যয়

প্রকৃতি ও প্রত্যয় ব্যাকরণের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।তবে প্রকৃতি ও প্রত্যয় আলোচনার পূর্বে আমাদের কতগুলো বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার। সমস্ত শব্দ বা পদকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়:- যথা, ● মূল শব্দ বা প্রাতিপাদিক। ● সাধিত শব্দ। প্রাতিপাদিক :- # বিভক্তিহীন নাম পদকে প্রাতিপাদিক বলে। যেমনঃ ফুল, কলম, বই। সাধিত শব্দ:- # মৌলিক শব্দ ব্যতিত অন্য সকল শব্দকেই সাধিত শব্দ বলে। যেমনঃ হাতা, ফুলেল। সাধিত শব্দ আবার দুই প্রকার :- যথা, ● নাম পদ/শব্দ। ● ক্রিয়া পদ/শব্দ। প্রত্যেক সাধিত শব্দের (নাম শব্দ ও ক্রিয়া) দুটি অংশ থাকে।যথা, ● প্রকৃতি। ● প্রত্যয়। নিম্নে প্রকৃতি ও প্রত্যয় নিয়ে আলোচনা করা হলো। প্রকৃতি;:- কোন শব্দের যে অংককে বা যে শব্দকে আর কোন ক্ষুদ্রতম অংশে ভাগ করা যায় না তাকে প্রকৃতি বলা হয়। প্রত্যয় ::- প্রত্যয় নতুন শব্দ তৈরি করার একটি পদ্ধতি।প্রত্যয় কখনো ধাতু আবার কখনো নাম প্রকৃতি বা শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে। অর্থাৎ, আমরা বলতে

কারক ও বিভক্তি মনে রাখার উপায়ঃ

# কারকঃ - কারক ৬ প্রকার: ১. কর্তৃকারক; ২. কর্মকারক; ৩. করণকারক; ৪. সম্প্রদান কারক; ৫. অপাদান কারক; এবং ৬. অধিকরণ কারক। …………………………………………………… @ কর্তৃকারক : যে কাজ করে সেই কর্তা বা কর্তকারক। যেমন: আমি ভাত খাই। বালকেরা মাঠে ফুটবল খেলছে। এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কে’ বা ‘কারা’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, সেটিই কর্তা বা কর্তৃকারক। কে ভাত খায়? উত্তর হচ্ছে আমি। কারা ফুটবল খেলছে? উত্তর হচ্ছে-বালকেরা। তাহলে আমি এবং বালকেরা হচ্ছে কর্তৃকারক। @ কর্মকারক : কর্তা যাকে অবলম্বন করে কার্য সম্পাদন করে সেটাই কর্ম বা কর্মকারক। যেমন: আমি ভাত খাই। হাবিব সোহলকে মেরেছে।ত এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কি’ বা ‘কাকে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া সেটিই কর্ম বা কর্মকারক। আমি কি খাই? উত্তর হচ্ছে-ভাত। হাবিব কাকে মেরেছে? উত্তর হচ্ছে-সোহেলকে @ করণ কারক: ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র বা উপকরণ বুঝায়। যেমন: নীরা কলম দিয়ে লেখে। সাধনায় সিদ্ধি লাভ হয়। এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কীসের দ্বারা’ বা ‘কী উপায়ে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় সেটিই করণ কারক। নীরা কীসের দ

বাংলা_শব্দের_সঠিক_উচ্চারণ

*অধ্যক্ষ-ওদ্ ধোক্ খো *. *অনোভ্যাস-অনোব্ ভ্যাস *. *অধ্যাপক-অদ্ ধ্যাপক *. *অভিযাত- ওভিজাতো *. *অভিযোগ-ওভিজোগ্ *. *অদম্য-অদোম্ মো *. *অধ্যাবসায়-অদ্ ধাবশায় *. *অত্যন্ত-ওত্ তোন্ তো *. *অক্ষাতনামা-অক্ খ্যাতোনামা *. *অল্যান-অকোল্ লান *. *অাবৃত্তি-অাবৃত্ তি *. *অাক্কেল-অাক্ কেল্ *. *অাত্মহত্যা-অাত্ তোঁহোত্ ত্যা *. *অাওভান-অাওভান্ *. *অাজ্ঞা-অাগ্ গাঁ *. *অাশ্বিন-অাশ্ শিন *. *অাত্নীয়-অাত্ তিঁয় *. *অাবশ্যক-অাবোশ্ শোক্ *. *অাশ্বাস-আশ্ শাশ্ *. *অধীকতর-অধিকোতরো *. *ইতিহাস-ইতিহাশ্ *. *ইশ্বর-ইশ্ শর *. *উত্তম-উত্ ত্তম *. *উদ্যম-উদ্ দম *. *উন্নাসিকতা-উন্ নাশিক্ তা * *উপসর্গ-উপোশর্ গো *. *ঐকমত্য-ওইকোমোত্ তো *. *ঐশ্বর্য-ওইশ্ শোর্ জো *. *একা-এ্যাকা *. *ওতপ্রোত-ওতোপ্ প্রোতো *. *ওচিত্য-ওউচিত্ তো *. *ঔজ্জ্বল্য-ওউজ্ জোল্ লো *. *ঐক্য-ওইক্ কো *. *ঔষধ-ওইশধ্ *. *স্বাধীকার-শাধিকার *. *স্বদেশ-শদেশ্ *. *বিশ্ব-বিশ্ শো *. *দ্বিত্ব -দিত্ তো *. *পদ্ম-পদ্ দোঁ *. *অনুরোধ-ওনুরোধ্ *. *অপরিহার্য-অপোরিহার্ জো *. *অভিলাষ-ওভিলাশ *. *অাসক্তি-আশোক্

বাংলা বানান

এই রুলস গুলো থেকেই ৬০% এক্সামে এসে থাকে...  গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিয়ম দিচ্ছি। সহজে মনে থাকার মতো করে। . # সমস্ত '-জীবী' বানানে 'বী'; আইনজীবী, পেশাজীবী, বুদ্ধিজীবী; কিন্তু 'জীবিকা' ও জীবিত বানানে 'বি'। # প্রতিযোগী তে ঈ-কার, প্রতিযোগিতা তে ই-কার। এরকম- সহযোগী> সহযোগিতা উপকারী> উপকারিতা # প্রাণী তে ঈ-কার, কিন্তু প্রাণিজগত্, প্রাণিকুল, প্রাণিবিদ্যা রে ই-কার # মন্ত্রী , মন্ত্রিসভা, মন্ত্রিপরিষদ # হরীতকী , ভাগীরথী, সমীচীন শব্দগুলোয় দুটোই ঈ-কার এভাবে- পিপীলিকা, বিভীষিকা, শারীরিক, আশীর্বাদ, ইত্যাদি শব্দের শুধু ২য় বর্ণে ঈ-কার। আমলকীর শেষ বর্ণে। # দূরত্ব বুঝায় না এমন কোন দুর এ ঊ-কার বসে না। যেমন- দূর.. কিন্তু দুরন্ত, দুর্নীতি, দুর্বার, দুর্নিবার # ধরন ও দরুন এ ন, কিন্তু ধারণ, ধারণা, কারণ, করণ, করুণ, দারুণ ইত্যাদি শব্দে ণ হবে। # পরিবহণ , প্রাঙ্গণ, রূপায়ণ, নারায়ণ, রামায়ণ সবগুলোর শেষে ণ। # শ্রদ্ধাঞ্জলি , গীতাঞ্জলি, প্রেমাঞ্জলি ইত্যাদি অঞ্জলি যুক্ত সকল বানানে লি হবে। # রুপালি , সোনালি, পুবালি, বর্ণালি -আলি প্রত্যয় যুক্ত সকল বানানে ল এর উপর

কারক

কারকের মূল সমস্যা কোথায়? কারক আমরা সেই প্রাইমারি থেকে পড়তেছি। কিছু কনফিউশন আছে , কর্মকারক <> করণকারক, অপাদান কারক <> অধিকরণ কারক, এগুলো ক্লিয়ার হয়ে গেলে কারক সহজে আনসার করা যাবে। চলো দেখে নেই উদাহরণসহ.... কারক কিভাবে চিনবে? বিস্তারিত আলোচনার আগে কয়েকটা প্রশ্ন দিচ্ছি যেগুলো দিয়ে প্রশ্ন করে কারক চেনা যায়- # কে, কারা? = কর্তৃকারক কী, কাকে? = কর্মকারক কী দিয়ে? =করণকারক কাকে দান করা হল? = সম্প্রদান কারক কি হতে বের হল? = অপাদান কারক কোথায়, কখন, কী বিষয়ে? = অধিকরণ কারক এবার উদাহরণসহ- # কর্তৃকারক যে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ ক্রিয়া সম্পন্ন করে, তাকে কর্তা বা কর্তৃকারক বলে। ক্রিয়াকে ‘কে/ কারা’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, সেটিই কর্তৃকারক। (কর্মবাচ্য ও ভাববাচ্যের বাক্যে এই নিয়ম খাটবে না) উদাহরণ- গরু ঘাস খায়। (কে খায়?) : কর্তৃকারকে শূণ্য বিভক্তি # কর্ম কারক যাকে অবলম্বন করে কর্তা ক্রিয়া সম্পাদন করে, তাকে ককর্মকারক বলে। ক্রিয়াকে ‘কী/ কাকে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় সেটিই কর্মকারক। *কর্তা নিজে কাজ না করে কর্মকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিলে তাকে প্রযোজক ক্র

সন্ধি বিচ্ছেদ

● পরমাশ্চর্য = পরম + আশ্চর্য। ● দ্যুলোক = দিব্ + লোক। ● রত্নাকর = রত্ন + আকর। ● গ্রামান্তর = গ্রাম + অন্তর। ● রবীন্দ্র = রবি + ইন্দ্র। ● সিংহাসন = সিংহ + আসন। ● অতীত = অতি + ইত। ● গবাক্ষ = গো + অক্ষ। ● কটূক্তি = কটু + উক্তি। ● লঘূর্মি = লঘু + ঊর্মি। ● পূর্ণেন্দু = পূর্ণ + ইন্দু। ● মানবেতর = মানব + ইতর। ● যথেষ্ট = যথা + ইষ্ট। ● শুভেচ্ছা = শুভ + ইচ্ছা। ● ঢাকেশ্বরী = ঢাকা + ঈশ্বরী। ● প্রত্যেক = প্রতি + এক। ● নবোদয় = নব + উদয়। ● কথোপকথন = কথা + উপকথন। ● শ্রবণ = শ্রু + অন। ● প্রত্যুষ = প্রতি + ঊষ। ● স্বচ্ছ = সু + অচ্ছ। ● সপ্তর্ষি = সপ্ত + ঋষি। ● শীতার্ত = শীত + ঋত। ● জনৈক = জন + এক। ● বনৌষধি = বন + ওষধি। ● মহৌষধ = মহা + ঔষধ। ● প্রত্যহ = প্রতি + অহ। ● অত্যন্ত = অতি + অন্ত। ● ইত্যাদি = ইতি + আদি। ● পরিচ্ছেদ = পরি + ছেদ। ● ক্ষুধার্ত = ক্ষুধা + ঋত। ● মনীষা= মনষ + ঈষা। ● ইতস্তত = ইতঃ + তত। ● তন্ময় = তৎ + ময়। ● উচ্ছেদ = উৎ + ছেদ। ● অন্বেষণ = অনু + এষণ। ● জগদীশ= জগৎ+ ঈশ। ● ষণ্মাস=ষট্+মাস। ● সৃষ্টি= সৃজ্+তি।