Skip to main content

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

একটি সার্থক প্রতিবেদনের ০৬ টি অংশ হতে পারে ।

#প্রতিবেদনের শুরুতে সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন পরিচিতি থাকবে ।
#দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা স্মারক নম্বর ব্যাবহার করা যেতে পারে এবং প্রতিবেদন রচনার কারণ ব্যাখ্যা করা যেতে পারে ।।
#তৃতীয় প্যারাতে ঘটনার বিবরণ থাকবে ।
#চতুর্থ প্যারাতে ঘটনার কারণ উল্লেখ থাকবে ।
#পঞ্চম প্যারাতে ভবিষ্যতে যাতে এ ধরণের ঘটনা আর না ঘটে সে বিষয়ে কিছু পরামর্শ থাকবে ।
#ষষ্ঠ প্যারাতে প্রতিবেদক কী কী উপাত্ত ব্যাবহার করেছেন সে বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতি থাকবে , অর্থাত্ তথ্যসূত্র যুক্ত থাকবে । এই ধারাবাহিকতায়

প্রতিবেদন রচনা করা গেলে একজন পরীক্ষক পরীক্ষার্থীকে ভালো নম্বর প্রদানে বাধ্য হবেন । পরীক্ষার উত্তরপত্রে একজন পরীক্ষক এ ধরনের প্রতিবেদন আশা করে ধরনের প্রতিবেদন আশা করে থাকেন ।
.
নমুনা প্রতিবেদন :০১
.
পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায়
বৃক্ষরোপণ'- এই শিরোনামে
পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের বরাবর
একটি প্রতিবেদন লেখো।
.
উত্তরঃ
বরাবর
সচিব মহোদয়
পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।
বিষয় : পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায়
বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব সম্পর্কে
প্রতিবেদন।
জনাব
বিনীত নিবেদন এই যে, আপনার
প্রেরিত পত্রের (পত্র নং-২০১৪/৩/২৪-
এ-১) পরিপ্রক্ষিতে একটি জনগুরুত্বপূর্ণ
প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছি। নিচে
প্রতিবেদনটি দেওয়া হলো-
পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায়
বৃক্ষরোপণ
পরিবেশ রক্ষায়ও বৃক্ষের অবদান
অসামান্য। বৃক্ষ পরিবেশকে শান্তস্নিগ্ধ
রাখে এবং বাতাসকে পরিশীলিত করে।
কার্বন ডাই-অঙ্াইড শুষে নিয়ে বাতাসকে
করে বিষমুক্ত। তা ছাড়া বৃক্ষের
কারণেই আমরা শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য
দরকারি অঙ্েিজন পাই। কিন্তু গত কয়েক
শ বছরে নির্বিচারে বৃক্ষ নিধনের
ফলে গোটা পরিবেশ আজ ধ্বংসের
মুখোমুখি। মানুষ আজ বুঝতে পারছে
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে
হলে ফিরিয়ে আনতে হবে সবুজ-
শ্যামলের হারানো গৌরবকে। শ্যামলের হারানো গৌরবকে। তা না
হলে মানব অস্তিত্বে ঘটে যাবে
বিপর্যয়। এ বোধ থেকেই
বৃক্ষরোপণের জন্য সামাজিক
সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দেওয়া
হয়েছে। শুরু হয়েছে সামাজিক বনায়ন
আন্দোলন। কয়েক বছর ধরে
সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে
দেশজুড়ে পরিচালিত হচ্ছে
বৃক্ষরোপণ অভিযান। এরই ধারাবাহিকতায় এ
বছরও অনুষ্ঠিত হচ্ছে বৃক্ষরোপণ
কর্মসূচি। এ বছরের কর্মসূচিকর্মসূচি। এ বছরের কর্মসূচির মূল
প্রতিপাদ্য হচ্ছে 'পরিবেশগত ভারসাম্য
রক্ষায় বৃক্ষরোপণ'। এ উপলক্ষে
অনুষ্ঠিত হয় তিন মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ
অভিযান এবং ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা।
উল্লেখ্য, শেরে বাংলানগরউল্লেখ্য, শেরে বাংলানগরের
জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে জুন জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে জুন মাসে
এ বৃক্ষমেলা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশে বনভূমির পরিমাণ নৈরাশ্যজনক।
এরই প্রেক্ষাপটে আমাদের
বৃক্ষরোপণ অভিযান আরো জোরবৃক্ষরোপণ অভিযান আরো জোরদার
করতে হবে। গণসচেতনতা বাড়ানোর
জন্য সমাজের সর্বস্তরে সব ধরনের
শ্রেণি-পেশা মানুষকে সম্পৃক্ত
করতে হবে।
প্রতিবেদনের শিরোনাম : পরিবেশগত
ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষ।

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

অপরিচিতা

অপরিচিতা’                                                           রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ০১। ধনীর কন্যা কার পছন্দ নয়? উত্তর: ধনীর কন্যা অনুপমের মামার পছন্দ নয়। ০২। অনুপমের বন্ধুর নাম কী? উত্তর: অনুপমের বন্ধুর নাম হরিশ। ০৩। হরিশ কোথায় কাজ করে? উত্তর: হরিশ কানপুরে কাজ করে। ০৪। অনুপমের বর্তমান বয়স কত? উত্তর: অনুপমের বর্তমান বয়স সাতাশ বছর। ০৫। কার জীবনের ইতিহাসটুকু আকারে ছোট? উত্তর: অনুপমের জীবনের ইতিহাসটুকু আকারে ছোট। ০৬। স্বয়ংবরা বলতে কী বোঝায়? উত্তর: স্বয়ংবরা বলতে বোঝায়, যে মেয়ে নিজেই স্বামী নির্বাচন করে। ০৭।‘সওগাদ’ শব্দের অর্থ কী? উত্তর: ‘সওগাদ’ শব্দের অর্থ উপঢৌকন। ০৮।‘প্রদোষ’ শব্দের অর্থ কী? উত্তর: ‘প্রদোষ’ শব্দের অর্থ সন্ধ্যা। ০৯।‘অপরিচিতা’ গল্পটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উত্তর: ‘অপরিচিতা’ গল্পটি প্রথম ‘সবুজপত্র’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১০।‘অপরিচিতা’ গল্পটি কোন জবানিতে লেখা? উত্তর: ‘অপরিচিতা’ গল্পটি উত্তম পুরুষের জবানিতে লেখা। ১১। মেয়ের বয়স কত ছিল? উত্তর: মেয়ের বয়স ছিল পনেরো। ১২। কন্যাকে আশীর্বাদ করার জন্য কাকে পাঠানো হলো? উত্তর:কন্যাকে আশীর্বাদ করার জন্

লালসালু উপন্যাস

এক নজরে কিছু জ্ঞানমূলক তথ্যাবলীঃ ★লালসালুর কেন্দ্রীয় চরিত্র মজিদ ★ঝিম ধরা রেলগাড়ি সর্পিল গতিতে চলে ★মতিগঞ্জের উত্তরদিকে মহব্বতনগর গ্রাম ★মহব্বতনগর গ্রামের মাতব্বর রেহান আলী ★অশীতিপরায়ন বৃদ্ধ সলেমনের বাপ ★মজিদের বসবাস ছিলো গারো পাহাড়ে যা মধুপুর গড় হতে ৩ দিনের পথ ★রহিমা ঠান্ডা,ভীতু প্রকৃতির মানুষ ★গ্রামের লোকরা রহিমার অন্য সংস্করণ ★রহিমার চোখে ভয় দেখেছিলো মজিদ ★মজিদের শক্তির মূল উৎস সালুকাপড়ে আবৃত মাজারটি ★তাহের,কাদের ও রতনের বোন হাসুনির মা ★বিচারের শূরুতে মজিদ সূরা পড়ে নেয় ★ঝড় এলে হাসুনির মার হই চই করার অভ্যাস ★সকলকে মিঞা বলে সম্বোধন করে মজিদ ★মহব্বতনগর থেকে ৩ গ্রাম পরে আওয়ালপুর গ্রাম ★ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট মতলুব খা ★আওয়ালপুরে পীরের আগমন ঘটে মাঘ মাসের শেষ দিকে ★মজিদের মুরিদরা আহত হয়ে করিমগঞ্জ হাসপাতালে যায় ★পির সাহেব কে ইবলিশ শয়তান ঘোষণা করে মজিদ ★আওয়ালপুর ও মহব্বতনগর গ্রামের মাঝে এক মস্ত তেতুল গাছ ★আমেনা বিবি শুক্রবার রোজা রাখে ★আমেনা বিবি আড়াই পাক এর পরেই মূর্ছা যায় ★হাসুনির মায়ের নাম তহু ★আমেনা বিবি ঠান্ডা,শীতল,ধর্মভীরু মানুষ ★আমেনা বিবির স্বামীর বাড়ির ন

Graph & Chart লেখার সহজ পদ্ধতি