Skip to main content

লালসালু উপন্যাস

এক নজরে কিছু জ্ঞানমূলক তথ্যাবলীঃ
★লালসালুর কেন্দ্রীয় চরিত্র মজিদ
★ঝিম ধরা রেলগাড়ি সর্পিল গতিতে চলে
★মতিগঞ্জের উত্তরদিকে মহব্বতনগর গ্রাম
★মহব্বতনগর গ্রামের মাতব্বর রেহান আলী
★অশীতিপরায়ন বৃদ্ধ সলেমনের বাপ
★মজিদের বসবাস ছিলো গারো পাহাড়ে যা মধুপুর গড় হতে ৩ দিনের পথ
★রহিমা ঠান্ডা,ভীতু প্রকৃতির মানুষ
★গ্রামের লোকরা রহিমার অন্য সংস্করণ
★রহিমার চোখে ভয় দেখেছিলো মজিদ
★মজিদের শক্তির মূল উৎস সালুকাপড়ে আবৃত মাজারটি
★তাহের,কাদের ও রতনের বোন হাসুনির মা
★বিচারের শূরুতে মজিদ সূরা পড়ে নেয়
★ঝড় এলে হাসুনির মার হই চই করার অভ্যাস
★সকলকে মিঞা বলে সম্বোধন করে মজিদ
★মহব্বতনগর থেকে ৩ গ্রাম পরে আওয়ালপুর গ্রাম
★ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট মতলুব খা
★আওয়ালপুরে পীরের আগমন ঘটে মাঘ মাসের শেষ দিকে
★মজিদের মুরিদরা আহত হয়ে করিমগঞ্জ হাসপাতালে যায়
★পির সাহেব কে ইবলিশ শয়তান ঘোষণা করে মজিদ
★আওয়ালপুর ও মহব্বতনগর গ্রামের মাঝে এক মস্ত তেতুল গাছ
★আমেনা বিবি শুক্রবার রোজা রাখে
★আমেনা বিবি আড়াই পাক এর পরেই মূর্ছা যায়
★হাসুনির মায়ের নাম তহু
★আমেনা বিবি ঠান্ডা,শীতল,ধর্মভীরু মানুষ
★আমেনা বিবির স্বামীর বাড়ির নিশানা তালগাছটি
★গ্রামে স্কুল করতে চায় আক্কাস
★জমিলার সন্ধ্যার মধ্যেই ঘুমের অভ্যাস
★শ্যেন দৃষ্টি মানে শিকারি পাখির মতো দৃষ্টি
★মোদাচ্ছের পীরের মাজারটি পুকুর পাড়ে ছিলো
★গারো পাহাড়েএ লোকজন ছিলো অশিক্ষিত,বর্বর
★মহব্বতনগরের কৃষকেরা ধান কাটার সময় বুক ফাটিয়ে গান করে
★মানুষের রসনা বিষাক্ত সাপের রসনা থেকেও মারাত্মক
★হাসপাতালের কম্পাউন্ডারকে মজিদ ডাক্তার ভেবেছিলো
★ধলা মিঞা তানু বিবির ভাই
★আমেনা বিবি পালকিতে করে মাজারে গিয়েছিলো
★মাজারের খরচ দেয় খালেক ব্যাপারী
★খালেক ব্যাপারী মহব্বতনগরের জোতদার
★মজিদের মনে ভাবান্তর আনে ফাগুনের দমকা হাওয়া
★ঢোলক বেজে চলেছে ডোমপাড়ায়
★জিকিরের আওয়াজে জমিলা বিচলিত হয়
★মজিদ নিজেকে কল্পিত মাজারের খাদেম হিসেবে পরিচয় দেয়
★পৌষ মাসে মজিদের ঘরে প্রচুর ধান আসে
★মজিদের আগমনে মহব্বতনগর গ্রামে চমকে দেয়
★রহিমার গলার আওয়াজ মাঠ থেকেও শোনা যায়
★লালসালু সামাজিক উপন্যাস
★জমিলাকে নাজুক শিশু বলেছে মজিদ
★মহব্বতনগর গ্রামের লোকেরা ধান ক্ষেতে নৌকা নিয়ে বেড়ায়
★লালসালু ১৯৪৮ সালে প্রকাশ পায়



 #মজিদ_: লালসালু উপন্যাসের কেন্দীয় চরিএের নাম মজিদ। এখানে মজিদ প্রতারনা ও অন্ধবিশ্বাসের প্রতীক। প্রত্যক সমাজ কিংবা দেশে এমন কিছু মানুষ থাকে,যারা অন্যের দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে নিজ সার্থকে হাসিল করে,মজিদ তেমনি একজন মানুষ, গ্রামে মিথ্যা মাজারের দোহাই দিয়ে,মানুষের অন্ধবিশ্বাসকে পুজি করে,সে আজ বিশাল সম্পদের মালিক। ঘরে প্রথম স্তী থাকা সর্তেও,সে ক্ষমতার জোরে আর একটি বিয়ে করে।
#খালেক_ব্যাপারি_: প্রত্যেক গ্রামে কিছু বিশেষ ক্ষমতাশালী লোক থাকে,যাদেরকে মাতব্বর বলা হয়। যাদের নির্দেশে গ্রামের মানুষের উতসব,অনুষ্ঠান ও বিচারসালিশ পরিচালিত হয়। খালেক ব্যাপারি তেমনি একজন লোক।
#জমিলা_: জমিলা লালসালু উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিএ মজিদের দ্বিতীয় স্তী। বয়সে কিশোরী হলেও তার বাবা জোর করে পীরের সান্নিধ্য লাভের জন্য,মজিদের সাথে বিয়ে দেয় এবং মজিদও যুবতির লোভ সামলাতে না পেরে তাকে বিয়ে করে।
#রহিমা_: লালসালু উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিএ মজিদের প্রথম স্তী হলো রহিমা। সে তার স্বামীকে অন্ধবিশ্বাস করে,কিন্তু তার একটাই দুঃখ,আজও মা হতে পারেনি।
#তাহের_কাদের_: তাহের ও কাদের হচ্ছে হাসুনির মায়ের দুই ভাই। তাদের পিতা মাতা খুবই ঝগড়াটে,সারাদিন তাদের মধ্যে ঝগড়া লেগে থাকে। কেউ কারে থেকে কম যায় না।
#হাসুনির_মা_: লালসালু উপন্যাসে এক অভাবী চরিএ হাসুনির মা। স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে সে হাসুনিকে নিয়ে বাপের বাড়ীতে থাকে। সে বাড়ি বাড়ি ধান ভাঙ্গার কাজ করে,জীবন নির্বাহ করে।

Comments

Popular posts from this blog

ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম:: ৬ষ্ট অধ্যায়

ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ````````````````````````` '''''''''''''''''''''''' * ডাটাবেজ কি বা কাকে বলে? উত্তর: পরষ্পর সম্পর্কযুক্ত কতগুলো ডাটার সমষ্টিকে Database বলে। . → DBMS এর পূর্ণরূপ Database Management System. . → RDBMS এর পূর্ণরূপ - Relational Database Management System. . ** DBMS কি বা কাকে বলে? উত্তর: DBMS হলো একটি প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার। DBMS এর পূর্ণরূপ ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। DBMS দ্বারা ডাটাবেজ তৈরি করা, ডাটাবেজ পরিবর্তন করা, সংরক্ষণ করা, পরিচালনা করা, নিয়ন্ত্রণ করার কাজ করা সম্ভব। . ** ফিল্ড (Field) কি? উত্তর: রেকর্ডের ক্ষুদ্রতম অংশকে Field বলে। . * রেকর্ড (Record) কি? উত্তর: কতগুলো Field এর সমষ্টিকে রেকর্ড বলে। . ** ডাটাবেজের সুবিধা বা বৈশিষ্ট্য : → ডাটাবেজকে Assendung ও Decending করা যায়। → ডাটাবেজকে সর্টিং ও ইনডেক্সিং ভাবে সাজানো যায়। → সকল তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা যায়। → ডেটা নিরাপত্তা প্রদান করা সম্ভব। → কেন্দ্রীয়ভাবে ডাটা নিয়ন্ত্রণ কর...

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

একটি সার্থক প্রতিবেদনের ০৬ টি অংশ হতে পারে । #প্রতিবেদনের শুরুতে সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন পরিচিতি থাকবে । #দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা স্মারক নম্বর ব্যাবহার করা যেতে পারে এবং প্রতিবেদন রচনার কারণ ব্যাখ্যা করা যেতে পারে ।। #তৃতীয় প্যারাতে ঘটনার বিবরণ থাকবে । #চতুর্থ প্যারাতে ঘটনার কারণ উল্লেখ থাকবে । #পঞ্চম প্যারাতে ভবিষ্যতে যাতে এ ধরণের ঘটনা আর না ঘটে সে বিষয়ে কিছু পরামর্শ থাকবে । #ষষ্ঠ প্যারাতে প্রতিবেদক কী কী উপাত্ত ব্যাবহার করেছেন সে বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতি থাকবে , অর্থাত্ তথ্যসূত্র যুক্ত থাকবে । এই ধারাবাহিকতায় প্রতিবেদন রচনা করা গেলে একজন পরীক্ষক পরীক্ষার্থীকে ভালো নম্বর প্রদানে বাধ্য হবেন । পরীক্ষার উত্তরপত্রে একজন পরীক্ষক এ ধরনের প্রতিবেদন আশা করে ধরনের প্রতিবেদন আশা করে থাকেন । . নমুনা প্রতিবেদন :০১ . পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণ'- এই শিরোনামে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের বরাবর একটি প্রতিবেদন লেখো। . উত্তরঃ বরাবর সচিব মহোদয় পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। বিষয় : পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণের গুর...