Skip to main content

জাদুঘরে কেন যাব

লেখক পরিচিতি
*নাম: আনিসুজ্জামান
*জন্ম:১৯৩৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
*জন্মস্থল : কলকাতা
*পিতা: এ. টি. এম. মোয়াজ্জম
*মাতা:সৈয়দা খাতুন
*পড়াশোনা:
-১৯৫১ সালে প্রিয়নাথ স্কুল হতে প্রবেশিকা
-১৯৫৩ সালে জগন্নাথ কলেজ হতে আইএ
-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতক সম্মান,স্নাতকোত্তর,PHD
-শিকাগো ও লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় হতে উচ্চতর শিক্ষা
*পেশাজীবন :
-বরেণ্য বুদ্ধিজীবী, গবেষক, প্রাবন্ধিক,অধ্যাপক
-দীর্ঘকাল ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা
-বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইমেরিটাস অধ্যাপক

*গ্রন্থ :মুসলিম মানস ও বাংলা সাহিত্য, মুসলিম বাংলার সাময়িক পত্র,স্বরূপের সন্ধানে, আঠারো শতকের চিঠি, পুরানো বাংলা গদ্য, বাঙালি নারী, সাহিত্যে ও সমাজে, ইহজাগতিকতা ও অন্যান্য, চেনা মানুষের মুখ..
*পুরস্কার : একুশে পদক,বাংলা একাডেমি পুরস্কার, আলাওল সাহিত্য পুরস্কার, কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্মানিক ডিলিট, ভারত সরকারের পদ্মভূষণ...
গল্পের উৎস
*চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘরের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে শামসুল হোসাইনের সম্পাদনায় প্রকাশিত স্মারক পুস্তিকা ঐতিহ্যায়ন (২০০৩)
*প্রবন্ধ উপস্থাপিত মনোগ্রাহী ভাসা ও আকর্ষণীয় ঢঙে


গুরুত্বপূর্ণ উক্তি
*মিউজিয়মকে আপনারা জাদুঘর বলেন কেন? - উক্তি গভর্নর মোনায়েম খান
*যাঃ পলায়েতে স জীবতি -প্রবাদ
*নতুন ও সদ্য স্বাধীন দেশগুলোতে নতুন নতুন জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়- আত্মপরিচয়দানের প্রেরণায়
*চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে- প্রবাদ
সংখ্যাবাচক তথ্য
*পৃথিবীর ১ম জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত-খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় শতাব্দীতে
*যৌথ জাদুঘর নির্মাণ -ষোড়শ শতকে
*অ্যাশমোলিয়ান জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা-৩ জন
*ব্রিটিশ মিউজিয়মের প্রতিষ্ঠাতা- ৩জন
*ব্রিটেনে জাদুঘরের সংখ্যা দ্বিগুণ হয় গত ৩০ বছরে
*আলেকজান্দ্রিয়া নগর পতন হয়- খ্রিষ্টপূর্ব ৩৩২ অব্দে
*ফরাসি বিপ্লব - ১৭৮৯ সালে
*রুশ বিপ্লব - ১৯১৭ সালে
*টাওয়ার অফ লন্ডন নির্মাণ - ১০৭৮ সালে
*অ্যাশমোলিয়ান জাদুঘরের প্রতিষ্ঠা-১৮৯৭ সালে
*ব্রিটিশ মিউজিয়াম প্রতিষ্ঠা- ১৭৫৩ সালে
*বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর প্রতিষ্ঠা- ১৯১৩ সালে
*ঢাকা নগর জাদুঘর প্রতিষ্ঠা-১৯৮৭ সালে
*বিজ্ঞান জাদুঘর প্রতিষ্ঠা-১৯৬৫ সালে
*সামরিক জাদুঘর প্রতিষ্ঠা-১৯৮৭ সালে
*বরেন্দ্র জাদুঘর প্রতিষ্ঠা-১৯১০ সালে
*চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘর প্রতিষ্ঠা-১৯৭৩ সালে
*গ্রেকো রোমান জাদুঘর প্রতিষ্ঠা- ১৮৯২ সালে
*কায়রো জাদুঘর প্রতিষ্ঠা- ১৮৩৫ সালে

গদ্য আলোচনা
*পাশ্চাত্যদেশে জাদুঘরতত্ত্ব একটা স্বতন্ত্র বিদ্যায়তনিক বিষয়
*প্রথম জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় আলেকজান্দ্রিয়ায়
*পৃথিবীর প্রথম জাদুঘরে ছিল নিদর্শন সংগ্রহশালা,গ্রন্থাগার,উদ্ভিদউদ্যান, উন্মুক্ত চিড়িয়াখানা
*পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিল মূলত দর্শন চর্চার কেন্দ্র
*ফরাসি বিপ্লবের পরে প্রজাতন্ত্র সৃষ্টি হয়
*প্রজাতন্ত্র সৃষ্টি করে ল্যুভ
*ফরাসি বিপ্লবের পরে উন্মোচিত হয় ভের্সাই প্রাসাদের দ্বার
*রুশ বিপ্লবের পর লেনিনগ্রাদের রাজপ্রাসাদ গড়ে উঠে হার্মিতিয়ে
*গনতন্ত্রায়ণের ফলে টাওয়ার অফ লন্ডন প্রাসাদ ও তার সংগ্রহ সর্বজনের চক্ষুগ্রাহ্য হয়
*সতেরো শতকে ব্রিটেনে প্রথম পাবলিক জাদুঘর প্রতিষ্ঠা হয়
*অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে তৈরি অ্যাশমোলিয়ান জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা- পিতাপুত্র দুই ট্র্যাডেসান্ট
ও অ্যাশমোল
*আঠারো শতকে রাষ্ট্রীয় প্রচেষ্টায়য় তৈরি হয় ব্রিটিশ মিউজিয়ম
*ব্রিটিশ মিউজিয়মের ভিত্তি সংগ্রহ করেন স্যার হ্যানস স্লোন, স্যার রবার্ট কটন,আর্ল অফ অক্সফোর্ড রবার্ট হার্লির
*উনিশ শতকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিকাশের ফলে জাদুঘরের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়
*ত্রিশ বছরে ব্রিটেনে জাদুঘরের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়
*জাদুঘরের সাধারণ লক্ষণ চমকপ্রদ ও লুপ্তপ্রায় জিনিস সংগ্রহ করে
*ঢাকায় জাতীয় জাদুঘরের ভিত্তি স্থাপন করেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান
*জাতীয় জাদুঘরে সংগৃহিত আছে তুঘরা হরফে লেখা নুসরত শাহের শিলালিপি
*জাতীয় জাদুঘরে সংগৃহিত আশরাফ শিলালিপি ষোল শতকে এক মসজিদ প্রতিষ্ঠার বৃত্তান্ত সংবলিত প্রস্তরখন্ড
*গভর্নর মোনায়েম খান দ্বিজাতিতত্ত্বে বিশ্বাসী
*উর্দুতে জাদুঘর কে বলা হয় আজবখানা
*হিন্দিতে জাদুঘর কে বলা হয় অজায়েব ঘর
ইসা খার কামানে বাংলা লেখা দেখে লেখক মুগ্ধ
*জাদুঘরের প্রধান কাজ হলো সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সংরক্ষণ
*টাওয়ার অফ লন্ডনে কোহিনুর দেখতে সকলে ভিড় করে

Comments

Popular posts from this blog

লালসালু উপন্যাস

এক নজরে কিছু জ্ঞানমূলক তথ্যাবলীঃ ★লালসালুর কেন্দ্রীয় চরিত্র মজিদ ★ঝিম ধরা রেলগাড়ি সর্পিল গতিতে চলে ★মতিগঞ্জের উত্তরদিকে মহব্বতনগর গ্রাম ★মহব্বতনগর গ্রামের মাতব্বর রেহান আলী ★অশীতিপরায়ন বৃদ্ধ সলেমনের বাপ ★মজিদের বসবাস ছিলো গারো পাহাড়ে যা মধুপুর গড় হতে ৩ দিনের পথ ★রহিমা ঠান্ডা,ভীতু প্রকৃতির মানুষ ★গ্রামের লোকরা রহিমার অন্য সংস্করণ ★রহিমার চোখে ভয় দেখেছিলো মজিদ ★মজিদের শক্তির মূল উৎস সালুকাপড়ে আবৃত মাজারটি ★তাহের,কাদের ও রতনের বোন হাসুনির মা ★বিচারের শূরুতে মজিদ সূরা পড়ে নেয় ★ঝড় এলে হাসুনির মার হই চই করার অভ্যাস ★সকলকে মিঞা বলে সম্বোধন করে মজিদ ★মহব্বতনগর থেকে ৩ গ্রাম পরে আওয়ালপুর গ্রাম ★ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট মতলুব খা ★আওয়ালপুরে পীরের আগমন ঘটে মাঘ মাসের শেষ দিকে ★মজিদের মুরিদরা আহত হয়ে করিমগঞ্জ হাসপাতালে যায় ★পির সাহেব কে ইবলিশ শয়তান ঘোষণা করে মজিদ ★আওয়ালপুর ও মহব্বতনগর গ্রামের মাঝে এক মস্ত তেতুল গাছ ★আমেনা বিবি শুক্রবার রোজা রাখে ★আমেনা বিবি আড়াই পাক এর পরেই মূর্ছা যায় ★হাসুনির মায়ের নাম তহু ★আমেনা বিবি ঠান্ডা,শীতল,ধর্মভীরু মানুষ ★আমেনা বিবির স্বামীর বাড়ির ন...

ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম:: ৬ষ্ট অধ্যায়

ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ````````````````````````` '''''''''''''''''''''''' * ডাটাবেজ কি বা কাকে বলে? উত্তর: পরষ্পর সম্পর্কযুক্ত কতগুলো ডাটার সমষ্টিকে Database বলে। . → DBMS এর পূর্ণরূপ Database Management System. . → RDBMS এর পূর্ণরূপ - Relational Database Management System. . ** DBMS কি বা কাকে বলে? উত্তর: DBMS হলো একটি প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার। DBMS এর পূর্ণরূপ ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। DBMS দ্বারা ডাটাবেজ তৈরি করা, ডাটাবেজ পরিবর্তন করা, সংরক্ষণ করা, পরিচালনা করা, নিয়ন্ত্রণ করার কাজ করা সম্ভব। . ** ফিল্ড (Field) কি? উত্তর: রেকর্ডের ক্ষুদ্রতম অংশকে Field বলে। . * রেকর্ড (Record) কি? উত্তর: কতগুলো Field এর সমষ্টিকে রেকর্ড বলে। . ** ডাটাবেজের সুবিধা বা বৈশিষ্ট্য : → ডাটাবেজকে Assendung ও Decending করা যায়। → ডাটাবেজকে সর্টিং ও ইনডেক্সিং ভাবে সাজানো যায়। → সকল তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা যায়। → ডেটা নিরাপত্তা প্রদান করা সম্ভব। → কেন্দ্রীয়ভাবে ডাটা নিয়ন্ত্রণ কর...

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

একটি সার্থক প্রতিবেদনের ০৬ টি অংশ হতে পারে । #প্রতিবেদনের শুরুতে সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন পরিচিতি থাকবে । #দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা স্মারক নম্বর ব্যাবহার করা যেতে পারে এবং প্রতিবেদন রচনার কারণ ব্যাখ্যা করা যেতে পারে ।। #তৃতীয় প্যারাতে ঘটনার বিবরণ থাকবে । #চতুর্থ প্যারাতে ঘটনার কারণ উল্লেখ থাকবে । #পঞ্চম প্যারাতে ভবিষ্যতে যাতে এ ধরণের ঘটনা আর না ঘটে সে বিষয়ে কিছু পরামর্শ থাকবে । #ষষ্ঠ প্যারাতে প্রতিবেদক কী কী উপাত্ত ব্যাবহার করেছেন সে বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতি থাকবে , অর্থাত্ তথ্যসূত্র যুক্ত থাকবে । এই ধারাবাহিকতায় প্রতিবেদন রচনা করা গেলে একজন পরীক্ষক পরীক্ষার্থীকে ভালো নম্বর প্রদানে বাধ্য হবেন । পরীক্ষার উত্তরপত্রে একজন পরীক্ষক এ ধরনের প্রতিবেদন আশা করে ধরনের প্রতিবেদন আশা করে থাকেন । . নমুনা প্রতিবেদন :০১ . পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণ'- এই শিরোনামে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের বরাবর একটি প্রতিবেদন লেখো। . উত্তরঃ বরাবর সচিব মহোদয় পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। বিষয় : পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণের গুর...