Skip to main content

ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম:: ৬ষ্ট অধ্যায়

ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
`````````````````````````''''''''''''''''''''''''
* ডাটাবেজ কি বা কাকে বলে?
উত্তর: পরষ্পর সম্পর্কযুক্ত কতগুলো ডাটার
সমষ্টিকে Database বলে।
.
→ DBMS এর পূর্ণরূপ Database Management
System.
.
→ RDBMS এর পূর্ণরূপ - Relational Database
Management System.
.
** DBMS কি বা কাকে বলে?
উত্তর: DBMS হলো একটি প্রোগ্রাম বা
সফটওয়্যার। DBMS এর পূর্ণরূপ ডাটাবেজ
ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। DBMS দ্বারা ডাটাবেজ
তৈরি করা, ডাটাবেজ পরিবর্তন করা, সংরক্ষণ করা, পরিচালনা
করা, নিয়ন্ত্রণ করার কাজ করা সম্ভব।
.
** ফিল্ড (Field) কি?
উত্তর: রেকর্ডের ক্ষুদ্রতম অংশকে Field
বলে।
.
* রেকর্ড (Record) কি?
উত্তর: কতগুলো Field এর সমষ্টিকে রেকর্ড
বলে।
.
** ডাটাবেজের সুবিধা বা বৈশিষ্ট্য :
→ ডাটাবেজকে Assendung ও Decending করা যায়।
→ ডাটাবেজকে সর্টিং ও ইনডেক্সিং ভাবে সাজানো
যায়।
→ সকল তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা যায়।
→ ডেটা নিরাপত্তা প্রদান করা সম্ভব।
→ কেন্দ্রীয়ভাবে ডাটা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
→ ডাটাকে গ্রাফ বা চার্ট আকারে প্রকাশ করা যায়।
→ ডাটাবেজকে রিপোর্ট আকারে তৈরি করা যায়।
.
* কী (Key) বলতে কি বুঝায়?
উত্তর: যে ফিল্ডের সাহায্যে কোন
রেকর্ডকে অন্য কোন রেকর্ড থেকে
আলাদা করা যায় তাকে কী (Key) বলে।
.
* কী (Key) তিন প্রকার।
যথা:
→ প্রাইমারি কী
→ ফরেন কি
→ কম্পোজিট প্রাইমারি কী
.
* প্রাইমারি কী কাকে বলে?
উত্তর: যে ফিল্ডের সাহায্যে কোন
রেকর্ডকে ইউনিক বা অদ্বিতীয়ভাবে সনাক্ত করা
যায়, তাকে প্রাইমারি কী বলে। যেমন : কোন
শ্রেণীর রোল নাম্বার অদ্বিতীয়, সুতারাং রোল
নাম্বার প্রাইমারি কী। কারো মোবাইল নাম্বারকে
ও প্রাইমারি কী বলা যেতে পারে।
.
* ফরেন কী কাকে বলে?
উত্তর: কোন একটি টেবিলের প্রাইমারি কী যদি
অন্য কোন টেবিলের সাধারণ কী হিসেবে
ব্যবহার করা হয়, তাকে ফরেন কী বলে।
.
* কম্পোজিট প্রাইমারি কী কাকে বলে?
উত্তর: দুই বা ততোধিক ফিল্ড নিয়ে যে প্রাইমারি
কী গঠিত হয় তাকে কম্পোজিট প্রাইমারি কী
বলে।
.
** #সর্টিং কি বা কালে বলে?
উত্তর: ডাটাবেজের ডেটাগুলোকে উর্ধক্রমে
বা নিম্মক্রমে সাজানোর পদ্ধতিকেই সর্টিং বলে।
.
* Assending অর্ডার বলতে → উর্ধ্বক্রম
বোঝায়।
* Decending অর্ডার বলতে → নিম্মক্রম বোঝায়।
.
* সর্টিং এর বৈশিষ্ট্য কি কি?
উত্তর:
→ নতুন করে ডাটা এন্ট্রির পরে পুনরায় সর্টিং
করতে হয়।
→ ডাটাবেজের ফাইলকে সর্টিং করা হলে মূল ডেটা
ফাইলটি বিন্যাসকৃত অবস্থায় মেমরিতে জমা হয়।
→ সর্টিং এ ডাটা খুঁজে বের করার জন্য
তুলনামূলকভাবে সময় বেশি লাগে।
→ সর্টিং এ মেমরিতে অতিরিক্ত যায়গার প্রয়োজন
হয়না।
.........
```````````
** #ইনডেক্সিং কি বা কাকে বলে?
উত্তর: ডাটাবেজের ডাটাগুলোকে
যুক্তিনির্ভরভাবে সাজানোর পদ্ধতিকে ইনডেক্সিং
বলে।
.
* ইনডেক্সিং এর বৈশিষ্ট্য লিখ।
উত্তর:
→ ইনডেক্সিং এ নতুন ডাটা এন্ট্রি করার পরে
স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়ে যায়।
→ ডাটাবেজের ফাইলকে ইনডেক্সিং করা হলে
নতুন ইনডেক্স ফাইল তৈরি হয়।
→ ইনডেক্সিংএ ডাটা খুঁজে বের করতে সময়
তুলনামূলক কম লাগে।
→ ইনডেক্সিং এ মেমরিতে অতিরিক্ত জায়গা
প্রয়োজন হয়।
.
** রিলেশনশিপ কি বা কাকে বলে?
উত্তর: ডাটাবেজে একটি টেবিলের সাথে অন্য
একটি টেবিলের সম্পর্ক স্থাপন করাকে বলা হয়
ডাটাবেজ রিলেশনশিপ।
.
* ডাটাবেজ রিলেশনশিপ কে প্রধানত চার ভাগে ভাগ
করা যায়।
যথা:
→ One to one.
→ One ro many.
→ Many to one.
→ Many to many.

Comments

Popular posts from this blog

লালসালু উপন্যাস

এক নজরে কিছু জ্ঞানমূলক তথ্যাবলীঃ ★লালসালুর কেন্দ্রীয় চরিত্র মজিদ ★ঝিম ধরা রেলগাড়ি সর্পিল গতিতে চলে ★মতিগঞ্জের উত্তরদিকে মহব্বতনগর গ্রাম ★মহব্বতনগর গ্রামের মাতব্বর রেহান আলী ★অশীতিপরায়ন বৃদ্ধ সলেমনের বাপ ★মজিদের বসবাস ছিলো গারো পাহাড়ে যা মধুপুর গড় হতে ৩ দিনের পথ ★রহিমা ঠান্ডা,ভীতু প্রকৃতির মানুষ ★গ্রামের লোকরা রহিমার অন্য সংস্করণ ★রহিমার চোখে ভয় দেখেছিলো মজিদ ★মজিদের শক্তির মূল উৎস সালুকাপড়ে আবৃত মাজারটি ★তাহের,কাদের ও রতনের বোন হাসুনির মা ★বিচারের শূরুতে মজিদ সূরা পড়ে নেয় ★ঝড় এলে হাসুনির মার হই চই করার অভ্যাস ★সকলকে মিঞা বলে সম্বোধন করে মজিদ ★মহব্বতনগর থেকে ৩ গ্রাম পরে আওয়ালপুর গ্রাম ★ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট মতলুব খা ★আওয়ালপুরে পীরের আগমন ঘটে মাঘ মাসের শেষ দিকে ★মজিদের মুরিদরা আহত হয়ে করিমগঞ্জ হাসপাতালে যায় ★পির সাহেব কে ইবলিশ শয়তান ঘোষণা করে মজিদ ★আওয়ালপুর ও মহব্বতনগর গ্রামের মাঝে এক মস্ত তেতুল গাছ ★আমেনা বিবি শুক্রবার রোজা রাখে ★আমেনা বিবি আড়াই পাক এর পরেই মূর্ছা যায় ★হাসুনির মায়ের নাম তহু ★আমেনা বিবি ঠান্ডা,শীতল,ধর্মভীরু মানুষ ★আমেনা বিবির স্বামীর বাড়ির ন...

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

একটি সার্থক প্রতিবেদনের ০৬ টি অংশ হতে পারে । #প্রতিবেদনের শুরুতে সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন পরিচিতি থাকবে । #দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা স্মারক নম্বর ব্যাবহার করা যেতে পারে এবং প্রতিবেদন রচনার কারণ ব্যাখ্যা করা যেতে পারে ।। #তৃতীয় প্যারাতে ঘটনার বিবরণ থাকবে । #চতুর্থ প্যারাতে ঘটনার কারণ উল্লেখ থাকবে । #পঞ্চম প্যারাতে ভবিষ্যতে যাতে এ ধরণের ঘটনা আর না ঘটে সে বিষয়ে কিছু পরামর্শ থাকবে । #ষষ্ঠ প্যারাতে প্রতিবেদক কী কী উপাত্ত ব্যাবহার করেছেন সে বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতি থাকবে , অর্থাত্ তথ্যসূত্র যুক্ত থাকবে । এই ধারাবাহিকতায় প্রতিবেদন রচনা করা গেলে একজন পরীক্ষক পরীক্ষার্থীকে ভালো নম্বর প্রদানে বাধ্য হবেন । পরীক্ষার উত্তরপত্রে একজন পরীক্ষক এ ধরনের প্রতিবেদন আশা করে ধরনের প্রতিবেদন আশা করে থাকেন । . নমুনা প্রতিবেদন :০১ . পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণ'- এই শিরোনামে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের বরাবর একটি প্রতিবেদন লেখো। . উত্তরঃ বরাবর সচিব মহোদয় পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। বিষয় : পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণের গুর...