##লেখক_পরিচিতি##
*নাম: সৈয়দ শামসুল হক
*জন্ম: ১৯৩৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর
*জন্মস্থান: কুড়িগ্রামে
*পিতা: সৈয়দ সিদ্দিক হুসাইন
*পেশা: সাংবাদিকতা
*সাহিত্যচর্চার মূল প্রেরণা: মানুষের জটিল জীবন প্রবাহ ও মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ
*কাব্য সংকলন: বৈশাখে রচিত পঙক্তিমালা, প্রতিধ্বনিগণ, পরাণের গহীন ভিতর,রজ্জুপথে চলেছি
*কাব্য নাটক: গণনায়ক, নূরলদীনের সারাজীবন, ঈর্ষা
*ছোট গল্প: শীত বিকেল(১৯৫৯), রক্ত গোলাপ(১৯৬৪), আনন্দের মৃত্যু (১৯৬৭),
*শিশুতোষ গ্রন্থ: আনু বড় হয়, হডসনের বন্দুক, সীমান্তের সিংহাসন
*পুরস্কার: বাংলা একাডেমী পুরস্কার, একুশে পদক, আদমজি সাহিত্য পুরস্কার, নাসিরউদ্দিন স্বর্ণ পদক
*ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ছাত্র
*বিবিসি বাংলা বিভাগের প্রযোজক
##কবিতার_উৎস##
*"নূরলদীনের সারাজীবন " কাব্য নাটক হতে সংকলিত
*এটি নাটকের প্রস্তাবনা অংশ
*ছন্দ-অন্তমিল প্রবাহমান গদ্য ছন্দ
##সংখ্যাবাচক_তথ্য##
*মোট লাইন-৪২
*রং-২ টি (ধবল(শাদা), নীল)
*নষ্ট শব্দটি-৫ বার
*নূরলদীন শব্দটি-১২ বার
*নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় শব্দটি- ৬ বার
*হাট, জনপদ, লোকালয়-৬৯ হাজার
*নূরলদীন ডাক দিয়েছিল-১৭৮ ২ সালে(১১৮৯ বঙ্গাব্দ)
*নদ-১টি (ব্রহ্মপুত্র)
*পাখি-১টি (শকুন)
##গুরুত্বপূর্ণ_তথ্য##
*নূরুলদীনের বাড়ি- রংপুর
*নীল আকাশ- নিলক্ষা
*নীল আকাশের তারার সংখ্যা- হাজার হাজার
*পূর্ণিমার চাঁদের জোৎস্না- ধবল দুধের মত
*নিলক্ষার নীলে তীব্র শিস দিয়ে দেখা দেয়- চাঁদ
*কবি মিনতি করে সকলকে বসতে বলেছেন- স্থির হয়ে
*মানুষের বন্ধ দরজায় হানা দেয়- অতীত
*নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়- তীব্র স্বচ্ছ পূর্ণিমায়
*নূরলদীন ডাক দিয়েছিল- রংপুরে
*দীর্ঘ দেহ নিয়ে নূরলদীন দেখা দেয়-মরা আঙিনায়
*কবির দেহ থেকে রক্ত ঝরে পড়ে- ইতিহাসের পৃষ্ঠায়
*সমস্ত নদীর অশ্রু মেশে- ব্রহ্মপুত্রে
*নূরলদীনের কথা সারা দেশে নেমে আসে-পাহাড়ি ঢলের মতো
*নূরলদীন ডাক দিবে- কাল পূর্ণিমায়
*নূরলদীন এক ঐতিহাসিক চরিত্র
*নূরলদীনের ডাক শুনে মানুষ জেগে উঠে- ১১৮৯ বঙ্গাব্দ (১৭৮২ খ্রিস্টাব্দ)
*রংপুর দিনাজপুর অঞ্চলের সামন্তবাদ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী আন্দোলনের সাহসী কৃষক নেতা- নূরলদীন
*নাম: সৈয়দ শামসুল হক
*জন্ম: ১৯৩৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর
*জন্মস্থান: কুড়িগ্রামে
*পিতা: সৈয়দ সিদ্দিক হুসাইন
*পেশা: সাংবাদিকতা
*সাহিত্যচর্চার মূল প্রেরণা: মানুষের জটিল জীবন প্রবাহ ও মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ
*কাব্য সংকলন: বৈশাখে রচিত পঙক্তিমালা, প্রতিধ্বনিগণ, পরাণের গহীন ভিতর,রজ্জুপথে চলেছি
*কাব্য নাটক: গণনায়ক, নূরলদীনের সারাজীবন, ঈর্ষা
*ছোট গল্প: শীত বিকেল(১৯৫৯), রক্ত গোলাপ(১৯৬৪), আনন্দের মৃত্যু (১৯৬৭),
*শিশুতোষ গ্রন্থ: আনু বড় হয়, হডসনের বন্দুক, সীমান্তের সিংহাসন
*পুরস্কার: বাংলা একাডেমী পুরস্কার, একুশে পদক, আদমজি সাহিত্য পুরস্কার, নাসিরউদ্দিন স্বর্ণ পদক
*ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ছাত্র
*বিবিসি বাংলা বিভাগের প্রযোজক
##কবিতার_উৎস##
*"নূরলদীনের সারাজীবন " কাব্য নাটক হতে সংকলিত
*এটি নাটকের প্রস্তাবনা অংশ
*ছন্দ-অন্তমিল প্রবাহমান গদ্য ছন্দ
##সংখ্যাবাচক_তথ্য##
*মোট লাইন-৪২
*রং-২ টি (ধবল(শাদা), নীল)
*নষ্ট শব্দটি-৫ বার
*নূরলদীন শব্দটি-১২ বার
*নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় শব্দটি- ৬ বার
*হাট, জনপদ, লোকালয়-৬৯ হাজার
*নূরলদীন ডাক দিয়েছিল-১৭৮ ২ সালে(১১৮৯ বঙ্গাব্দ)
*নদ-১টি (ব্রহ্মপুত্র)
*পাখি-১টি (শকুন)
##গুরুত্বপূর্ণ_তথ্য##
*নূরুলদীনের বাড়ি- রংপুর
*নীল আকাশ- নিলক্ষা
*নীল আকাশের তারার সংখ্যা- হাজার হাজার
*পূর্ণিমার চাঁদের জোৎস্না- ধবল দুধের মত
*নিলক্ষার নীলে তীব্র শিস দিয়ে দেখা দেয়- চাঁদ
*কবি মিনতি করে সকলকে বসতে বলেছেন- স্থির হয়ে
*মানুষের বন্ধ দরজায় হানা দেয়- অতীত
*নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়- তীব্র স্বচ্ছ পূর্ণিমায়
*নূরলদীন ডাক দিয়েছিল- রংপুরে
*দীর্ঘ দেহ নিয়ে নূরলদীন দেখা দেয়-মরা আঙিনায়
*কবির দেহ থেকে রক্ত ঝরে পড়ে- ইতিহাসের পৃষ্ঠায়
*সমস্ত নদীর অশ্রু মেশে- ব্রহ্মপুত্রে
*নূরলদীনের কথা সারা দেশে নেমে আসে-পাহাড়ি ঢলের মতো
*নূরলদীন ডাক দিবে- কাল পূর্ণিমায়
*নূরলদীন এক ঐতিহাসিক চরিত্র
*নূরলদীনের ডাক শুনে মানুষ জেগে উঠে- ১১৮৯ বঙ্গাব্দ (১৭৮২ খ্রিস্টাব্দ)
*রংপুর দিনাজপুর অঞ্চলের সামন্তবাদ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী আন্দোলনের সাহসী কৃষক নেতা- নূরলদীন
Comments
Post a Comment