Skip to main content

Theme writing 1

আজকে আমরা Theme writing নিয়ে আলোচনা করব। পাশাপাশি ১টি theme থেকে কি করে অনেকগুলো theme লেখা যায় তা দেখব।
Theme লেখার ক্ষেত্রে যে বিষয় গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে,,,

1:Topic sentence
2:supporting sentence
3:concluding sentence

Topic sentence:প্রথমে এর মূল বিষয় অর্থাৎ খুজে বের করতে হবে।

Supporting sentenceঃ২-৩ লাইন এর মধ্যে এর মূলভাব টি তুলে ধরার চেষ্টা করব

Concluding sentence:Finally, thus,lastly,for this reason ,in this way etc ব্যবহার করে ১ লাইন এ ইতি টানতে হবে।

লেখার ক্ষেত্রে আরো কিছু জিনিস আমরা খেয়াল রাখবো । সেগুলো হলো
1:title নির্ধারণ করব প্রথমে
2:লেখার চেষ্টা করব।
3:4-5 লাইন এ শেষ করার চেষ্টা করব।
4:similar ওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারি।

Theme লেখার ক্ষেত্রে যেসব জিনিস করা যাবে না।
✘১,হুবহু কোনো লাইন তুলে দেওয়া যাবেনা।
✘২,কোনো ধরনের example ব্যবহার করা যাবে না
✘৩,ব্যাখা দেওয়া যাবেনা
✘৪,তারিখ সময়ের ব্যাখ্যা দেওয়া যাবেনা
✘৫,নিজের মতামত দেওয়া যাবেনা

এখন শর্টকাট টেকনিক টি দেখা যাক।আমরা অবশ্যই থিম এর জন্য ভালো প্রিপারেশন নিব। অর্থাৎ বই এর প্যাসেজ আর কবিতা গুলোর থিম ভালো ভাবে পড়ে নিব।
আর এইটা আমরা তখনই ব্যবহার করব যখন দেখব এক্সাম এ কমন পড়েনি৷

The main theme of this short story/short poem (1)______ . from reading this short story/short poem we have come to know about (2)_____. in this short story/short poem , the writer/the poet wanted to discuss about the importance of (3)_____ and how we can use it for our life. At last I can say form the short story/short poem in a word that he is successful to his purpose.

আমরা জানি theme লেখার ক্ষেত্রে মূলত একটি passage or poem দেওয়া থাকে যা থেকে লিখতে হয়৷ যদি কবিতা দেওয়া থাকে তবে আমরা short poem লিখব.
Example:The main theme of the short poem is. ...
আর যদি গল্প দেওয়া থাকে তাহলে short story লিখব।
Example: the main theme of the short story is....
◑১ নং শুন্যস্থান এ আমরা title কি হতে পারে খুজে বের করে লিখব।
◑২ নং শুন্যস্থানে মূলভাবটা ২-৩ লাইনে ব্যাখ্যা করব।
◑৩ নং শুন্যস্থানে আমরা theme এর গুরুত্ব কিংবা লেখক কি বুঝাতে চেয়েছেন তা লিখব।


আশা করি আর কোনো সমস্যা হবেনা।

Comments

Popular posts from this blog

লালসালু উপন্যাস

এক নজরে কিছু জ্ঞানমূলক তথ্যাবলীঃ ★লালসালুর কেন্দ্রীয় চরিত্র মজিদ ★ঝিম ধরা রেলগাড়ি সর্পিল গতিতে চলে ★মতিগঞ্জের উত্তরদিকে মহব্বতনগর গ্রাম ★মহব্বতনগর গ্রামের মাতব্বর রেহান আলী ★অশীতিপরায়ন বৃদ্ধ সলেমনের বাপ ★মজিদের বসবাস ছিলো গারো পাহাড়ে যা মধুপুর গড় হতে ৩ দিনের পথ ★রহিমা ঠান্ডা,ভীতু প্রকৃতির মানুষ ★গ্রামের লোকরা রহিমার অন্য সংস্করণ ★রহিমার চোখে ভয় দেখেছিলো মজিদ ★মজিদের শক্তির মূল উৎস সালুকাপড়ে আবৃত মাজারটি ★তাহের,কাদের ও রতনের বোন হাসুনির মা ★বিচারের শূরুতে মজিদ সূরা পড়ে নেয় ★ঝড় এলে হাসুনির মার হই চই করার অভ্যাস ★সকলকে মিঞা বলে সম্বোধন করে মজিদ ★মহব্বতনগর থেকে ৩ গ্রাম পরে আওয়ালপুর গ্রাম ★ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট মতলুব খা ★আওয়ালপুরে পীরের আগমন ঘটে মাঘ মাসের শেষ দিকে ★মজিদের মুরিদরা আহত হয়ে করিমগঞ্জ হাসপাতালে যায় ★পির সাহেব কে ইবলিশ শয়তান ঘোষণা করে মজিদ ★আওয়ালপুর ও মহব্বতনগর গ্রামের মাঝে এক মস্ত তেতুল গাছ ★আমেনা বিবি শুক্রবার রোজা রাখে ★আমেনা বিবি আড়াই পাক এর পরেই মূর্ছা যায় ★হাসুনির মায়ের নাম তহু ★আমেনা বিবি ঠান্ডা,শীতল,ধর্মভীরু মানুষ ★আমেনা বিবির স্বামীর বাড়ির ন...

ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম:: ৬ষ্ট অধ্যায়

ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ````````````````````````` '''''''''''''''''''''''' * ডাটাবেজ কি বা কাকে বলে? উত্তর: পরষ্পর সম্পর্কযুক্ত কতগুলো ডাটার সমষ্টিকে Database বলে। . → DBMS এর পূর্ণরূপ Database Management System. . → RDBMS এর পূর্ণরূপ - Relational Database Management System. . ** DBMS কি বা কাকে বলে? উত্তর: DBMS হলো একটি প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার। DBMS এর পূর্ণরূপ ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। DBMS দ্বারা ডাটাবেজ তৈরি করা, ডাটাবেজ পরিবর্তন করা, সংরক্ষণ করা, পরিচালনা করা, নিয়ন্ত্রণ করার কাজ করা সম্ভব। . ** ফিল্ড (Field) কি? উত্তর: রেকর্ডের ক্ষুদ্রতম অংশকে Field বলে। . * রেকর্ড (Record) কি? উত্তর: কতগুলো Field এর সমষ্টিকে রেকর্ড বলে। . ** ডাটাবেজের সুবিধা বা বৈশিষ্ট্য : → ডাটাবেজকে Assendung ও Decending করা যায়। → ডাটাবেজকে সর্টিং ও ইনডেক্সিং ভাবে সাজানো যায়। → সকল তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা যায়। → ডেটা নিরাপত্তা প্রদান করা সম্ভব। → কেন্দ্রীয়ভাবে ডাটা নিয়ন্ত্রণ কর...

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

একটি সার্থক প্রতিবেদনের ০৬ টি অংশ হতে পারে । #প্রতিবেদনের শুরুতে সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন পরিচিতি থাকবে । #দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা স্মারক নম্বর ব্যাবহার করা যেতে পারে এবং প্রতিবেদন রচনার কারণ ব্যাখ্যা করা যেতে পারে ।। #তৃতীয় প্যারাতে ঘটনার বিবরণ থাকবে । #চতুর্থ প্যারাতে ঘটনার কারণ উল্লেখ থাকবে । #পঞ্চম প্যারাতে ভবিষ্যতে যাতে এ ধরণের ঘটনা আর না ঘটে সে বিষয়ে কিছু পরামর্শ থাকবে । #ষষ্ঠ প্যারাতে প্রতিবেদক কী কী উপাত্ত ব্যাবহার করেছেন সে বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতি থাকবে , অর্থাত্ তথ্যসূত্র যুক্ত থাকবে । এই ধারাবাহিকতায় প্রতিবেদন রচনা করা গেলে একজন পরীক্ষক পরীক্ষার্থীকে ভালো নম্বর প্রদানে বাধ্য হবেন । পরীক্ষার উত্তরপত্রে একজন পরীক্ষক এ ধরনের প্রতিবেদন আশা করে ধরনের প্রতিবেদন আশা করে থাকেন । . নমুনা প্রতিবেদন :০১ . পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণ'- এই শিরোনামে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের বরাবর একটি প্রতিবেদন লেখো। . উত্তরঃ বরাবর সচিব মহোদয় পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। বিষয় : পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণের গুর...