Skip to main content

বাংলা ১ম পত্রের গদ্য+ পদ্যের এমসিকিউ+গুরুত্বপূর্ন তথ্য

গদ্য-বিড়াল
১. বিড়াল একটি কাল্পনিক কথোপকথনমূলক গল্প
২. এ গল্পে ১ম অংশ নিখাদ হাস্যরসাত্মক, পরের
অংশ গূঢ়ার্থে সন্নিহিত।
৩. বিড়ালের কথাগুলো-সোশিয়ালিস্টিক।
৪. বিড়াল প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষা ছিলো –
শ্লেষাত্মক
৫. “বিড়াল ” গল্প অনুসারে বিড়ালদের রং –
কালো
৬. কমলাকান্ত হুঁকা হাতে ঝিমাচ্ছিল –
শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর বসে
৭. মিট মিট করে কেমন আলো জ্বলছিল – ক্ষুদ্র
আলো
৮. “বিশেষ অপরিমিত লোভ ভাল নহে ” উক্তি
টি- কমলাকান্তের।
৯. ‘দুধ মঙ্গলার, দুহিয়াছে প্রসন্ন ‘ উক্তিটি –
কমলাকান্তের
১০. কমলাকান্তের জন্য রাখা নির্জল দুধ
খেয়েছিল – একটি ক্ষুদ্র মার্জার
১১. বিড়াল মনে মনে হেসে কী বলল – “কেউ মরে
বিল ছেচেঁ কেই খায় কই ”
১২. বিড়ালের উক্তি অনুযায়ী, বিল ছেঁচার সাথে
সস্পর্কযুক্ত- কমলাকান্ত
কই খাওয়ার সাথে সম্পর্কযুক্ত – বিড়াল
১৩. বিড়াল দুধ খেলেও কমলাকান্ত মার্জারের
উপর রাগ করতে পারে নি – অধিকারের কারণে
১৪. বিড়াল দুধ খেলে বিড়ালকে তাড়িয়ে মারতে
যাওয়া হল – চিরাগত প্রথা
১৫. চিরাগত প্রথা ভঙ্গ করলে কমলাকান্ত –
মনুষ্যকূলে পরিচিত হবে – কুলাঙ্গার হিসেবে
রিড়ালদের কাছে পরিচিত হবে – কাপুরুষ
হিসেবে।
১৬. অতত্রব, পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই ভালো –
উক্তিটি কমলাকান্তের
১৭. অনুসন্ধানে আবিষ্কৃত যষ্টিটি ছিল – ভগ্ন
১৮. কমলাকান্ত মার্জারের কথা বুঝতে পারল –
দিব্যকর্ণ প্রাপ্তির ফলে
১৯. মারপিট কেন? – উক্তিটি বিড়ালের
.
২০. “পরোপকারই পরম ধর্ম ” উক্তিটি- বিড়ালের
২১. কে ধর্মসঞ্চয়ের মূলীভূত কারণ? – মার্জার
২২. মার্জারের মতে সমাজের ধনবৃদ্ধি মানে –
ধনীদের ধন বৃদ্ধি
২৩. চোরের দণ্ড আছে কিন্তু দণ্ড নাই –
নির্দয়তার
২৪. “না হইলে ত আমার কী ” উক্তিটি- বিড়ালের
২৫. কত দিবস উপবাস করলে কমলাকান্ত নসীরাম
বাবুর ভাণ্ডার ঘরে ধরা পড়বে – তিন (৩) দিবস
২৬. কমলাকান্ত মার্জারকে কার বই পড়ার কথা
বলেছিলো – নিউমান ও পার্কারের বই
২৭. বিড়াল শব্দটি আছে – ৮ বার
২৮. মার্জারী – ৪ বার
২৯. মার্জার আছে – ১১ বার
৩০. ” মেও ” আছে – ১৩ বার
৩১. যুদ্ধ – ওয়াটার লু
৩২. মাদকদ্রব্য – আফিং
৩৩. যষ্টি – লাঠি
অপরিচিতা

১. অনুপমের বয়স -২৭
২. “এ জীবনটা না দৈর্ঘ্যের হিসাবে বড়, না
গুণের হিসাবে ” উক্তিটি- অনুপমের
৩. “তবু ইহার একটি বিশেষ মূল্য আছে ” উক্তিটি-
অনুপমের
৪. পণ্ডিত মশাই অনুপমকে তুলনা করেছেন – শিমুল
ফল ও মাকাল ফলের সাথে।
৫. অনুপমের বাবা কী করে প্রচুর টাকা রোজগার
করত? – ওকালতি
৬. মামা অনুপমদের সংসার টাকে কিসের মতো
নিজের অন্তরের মধ্যে শুষিয়া লইয়াছেন –
ফাল্গুর বালির মত
৭. মামার অস্থিমজ্জায়য় কী জড়িত? – টাকার
প্রতি আসক্তি
৮. কে কানপুরে কাজ করে – হরিশ
৯. হরিশ ছুটিতে কোথায় এসেছিল – কলকাতা
১০. কিছুদিন পূর্বেই অনুপম কী পাস করেছে- এম.এ.
(MA)
১১. একে তো বরের হাট মহার্ঘ তাহার পরে? –
ধনুক ভাঙ্গা পণ
১২. বাপ কেবলই সবুর করিতেছেন কিন্তু সবুর
করিতেছে না – মেয়ের বয়স
১৩. হরিশের কেমন গুণ আছে? – সরস রচনার
১৪. কলিকাতার বাইরের পৃথিবীটাকে মামা
কীসের অন্তর্গত জানেন? – আণ্ডামান দ্বীপ
১৫. বিনু দাদা কে? – অনুপমের পিসততো ভাই
১৬. মেয়ের পিতার নাম – শম্ভুনাথ সেন/বাবু
১৭.কার মুখ অনর্গল ছুটছিল- মামার
১. জীবনে একবার বিশেষ কাজে কোন পর্যন্ত
গিয়েছিলেন – কোন্নগর
২. কার রুচি এবং দক্ষতার উপর কথক/অনুপম ষোল –
আনা নির্ভর করতে পারে- বিনুদাদার
৩. “মন্দ নয় হে! খাঁটি সোনা বটে ” উক্তিটি-
বিনুদাদার
৪. শম্ভুনাথ বাবু কখন অনুপমকে প্রথম দেখেন-
বিবাহের তিন(৩) দিন আগে
৫. কার বয়ম ৪০ এর কিছু ওপারে বা এপারে-
শম্ভুনাথ বাবুর
৬. কার চুল কাঁচা, গোঁফে পাক ধরা আরম্ভ হয়েছে
মাত্র – শম্ভুনাথ বাবুর
৭. মামা কাকে সুদ্ধ এনেছিল – স্যাকরাকে
৮. মামা কোথায় গহনাগুলোর ফর্দ টুকিয়া লইলেন
– নোট বইয়ে
৯. “ঠাট্রার সম্পর্কটাকে স্থায়ী করিবার ইচ্ছা
আমার নাই” উক্তিটি- শম্ভুনাথ বাবুর
১০. “কারণ, প্রমাণ হইয়া গেছে, আমি কেউই নই ”
উক্তিটি – অনুপমের
১১. “তাহা হইলে তামাশার যেটুকু বাকি আছে
তাহা পুরা হইবে ” উক্তিটি- হিতৈষীদের
১২. সমস্ত মন কার পানে ছুটিয়া গিয়াছিল –
অপরিচিতার
১৩. কিন্তু কথা এমন করিয়া ফুরাইল না উক্তিটি
– অনুপমের
১৪. কতক্ষণ পরে গাড়ি আসিল – দুই তিন মিনিট
পর
১৫. স্টেশনে দেখা মেয়েটির বয়স কত? – ১৬ বা ১৭
১৬. মেয়েটির সাথে কয়টি ছোটো ছোটো মেয়ে
ছিল – দুটি তিনটি
১৭. খাবারওয়ালাকে ডেকে সে খুব খানিকটা কী
কিনল? – চানা মুঠ
.
গদ্য – চাষার দুক্ষু
১. কখন ভারতবাসী অসভ্য বর্বর ছিলো- ১৫০ বছর
পূর্বে।
২. কাকে সমাজের মেরুদণ্ড বলা হয়েছে –
চাষাকে
৩. জুট মিলের কর্মচারীর মাসিক বেতন কত টাকা
– ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা।
৪. ‘নবাবি হালে থাকে, নবাবি চাল চালে ‘
কারা – জুট মিলের কর্মচারীরা।
৫. আমাদের বঙ্গভূমি কেমন- সুজলা, সুফলা, শস্য –
শ্যামল।
৬. “ধান্য তার বসুন্ধরা যার ” উক্তিটি –
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের।
৭. কোন মহাযুদ্ধ সমস্ত পৃথিবীটাকে সর্বস্বান্ত
করেছে – ইউরোপের যুদ্ধ।
৮. বাল্যকালে লেখিকা কী শুনিতেন? – টাকায়
৮ সের সরিষা।
৯. কার মাথায় বেশ ঘন ও লম্বা চুল ছিলো- কৃষক
কন্যা জমিরনের।
১০. জমিরনের মাথায় কতটুকু তেল লাগত? – আধ
পোয়াটাক।
১১. কত পয়সায় এক সের তৈল পাওয়া যেত? – দুই
গণ্ডা পয়সায়।
১২. কোন মাছ পরম উপাদেয় ব্যঞ্জন বলে পরিগণিত
হত? – শুঁটকি মাছ।
১৩. কীসের বিনিময়ে কৃষক পত্নী কন্যা বিত্রূয়
করত? – দুই সের খেসারির।
১৪. আসাম ও রংপুর জেলার রেশমকে স্থানীয়
ভাবে কি বলে- ত্রন্ডি
১৫. কি নামক আর একটা ভূত তাহাদের স্কন্ধে
চাপিয়া আছে? – অনুকরণপ্রিয়তা
১৬. কারা পাল্কি নিয়ে ট্রামে যাতায়াত করলে
সভ্যতার চুড়ান্ত হবে? – শিবিকাবাহকগণ
(পালকিবাহকগণ)
১৭. কীসের সঙ্গে সঙ্গে দেশি শিল্পসমূহ ত্রূমশ
বিলুপ্ত হইয়াছে? – সভ্যতা বিস্তারের
১৮. পল্লিগ্রামের দুর্গতির প্রতি কাদের দৃষ্টি
পড়িয়াছে? – দেশবন্ধু নেতৃবৃন্দেরর

গদ্য – আহ্বান
.
গুরুত্বপূর্ণ

১. লেখকের বাবার পুরাতন বন্ধুর নাম? –
চক্কোত্তি মশায়
২.”বাড়িঘর করবে না? ” উক্তিটি – চক্কোত্তি
মশায়
৩. বড় আম বাগানের মধ্য দিয়ে বাজারে যাচ্ছে
– লেখক
৪. বুড়ির স্বামীরর নাম? – জমির করাতি
৫. বুড়ির স্বামী কাজ করতেন- করাতের
৬. বুড়ির আছে এক – নাত জামাই
৭. লেখক থাকে – এক ঙ্গাতি খুড়োর বাড়ি
৮. বুড়ি আপন মনে খুব খানিকটা বকে গেল-
কাঠাঁলতলায় বসে
৯. পরদিন লেখক চলে গেল- কলকাতা
১০. লেখক তার নতুন তৈরি খড়ের ঘরখানাতে
ত্রসে উঠল- জ্যৈষ্ঠ মাসে,গরমের ছুটিতে
১১. লেখকের মা-পিসি মারা গেছে- বাল্যকালে
১২. লেখক খায় – খুড়ো মশায়ের বাড়ি
১৩. লেখককে দুধ দেয়- ঘুঁটি গোয়ালিনী
১৪. বুড়ি লেখককে সম্বোধন করল – গোপাল বলে
১৫. সে কি! দুধ পেলে কোথায় ত্রতো সকালে –
উক্তিটি লেখকের
১৬. বুড়িকে মা বলে ডাকে- হাজরা ব্যাটার বউ
১৭. “স্নেহের দান-ত্রমন করা ঠিক হয়নি
“উক্তিটি – লেখকের
১৮. লেখক পুনরায় গ্রামে আসল- পাঁচ ছয় মাস পর,
আশ্বিস মাসের শেষে
১৯. বুড়ি শুয়ে আছে- মাদুরের উপর
২০. বুড়ির মাথার বালিশ টা ছিলো-মলিন
২১. লেখক শরতের ছুটিতে গ্রামে ঢুকতেই দেখা
হল- পরশু সর্দারের বউ/ দিগম্বরীর সাথে
২২. “ত্তমা আজই তুমি ত্রলে? ” উত্তিটি-
দিগম্বরীর
২৩. বুড়ি কোন ঝতুতে মারা,যায় -শরত
২৪. লেখক যাদের পাশে গিয়ে বসল তারা হল-
আবদুল,শুকুর মিয়াঁ, নসর
২৫. আবেদালির ছেলের নাম- গণি
২৬. কবর খুঁড়ছে- দুই জন জোয়ান ছেলে
২৭. “দ্যাত্ত বাবা,তুমি দ্যাত্ত “উক্তিটা- শুকুর
মিয়াঁর
আমার পথ

১. কুর্নিশ – অভিবাদন
২. মেকি – মিথ্যা
৩. লেখকের পথ দেখাবে – লেখকেরর সত্য
৪. মানুষের মনএ আপনা আপনি বড় একটা জোর
আসে কখন- নিজেকে চিনলে
৫. নিজেকে চিনলে মানুষ আপন সত্য ছাড়া আর
কাইকে- কুর্নিশ করে না
৬. অনেক সময় খুব বেশি বিনয় দেখাতে গিয়ে
অস্বীকার করা হয়- নিজের সত্যকে
৭. “ত্ত রকম বিনয়ের চেয়ে অহংকারেরর পৌরুষ
অনেক-অনেক ভালো ” উক্তিটি – লেখকের
৮. স্পষ্ট কথা বলায় কী থাকে – অবিনয়
৯. কী আমাদের নিষ্ত্রিয় করে ফেলল- পরাবলম্বন
১০. সবচেয়ে বড় দাসত্ব হল – পরাবলম্বন
১১. আত্মনির্ভরতা আসে কখন?- আত্মাকে
চিনলে।
১২. শিখাকে নিভাতে পারবে- মিথ্যার জল।
১৩. সবচেয়ে বড় ধর্ম- মানুষ ধর্ম
১৪. অন্য ধর্মকে ঘৃণা করতে পারে না- যার নিজের
ধর্মে বিশ্বাস আছে।
১৫. লেখক পথে বের হলেন- আগুনের ঝান্ডা
ঝুলিয়ে।
১৬. সত্য প্রকাশে লেখক- নির্ভীক অসংকোচ।
১৭. কবির প্রাণ প্রাচুর্যের উংস বিন্দু – সত্যের
উপলব্ধি।
১৮. ঐক্যের মূল শক্তি হলো- সম্প্রীতি।
১৯. লেখকে বাল্য নাম- দুখু মিয়া(ব্যাঙাচি)
২০. তার ছদ্মনাম- ধূমকেতু।

গদ্য – জীবন ও বৃক্ষ

১. স্বল্পপ্রাণ, স্থূলবুদ্ধি, জবরদস্তিপ্রিয় মানুষের
দেবতা – অহংকার
২. জীবনের তাৎপর্য উপলব্ধি সহজ হয় – বৃক্ষের
দিকে তাকালে
৩. রবীন্দ্রনাথেরর মনে মমনুষ্যত্বেরর বেদনা
উপলব্ধি হয়- নদীর গতিতে
৪. তপোবন প্রেমিক কে- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৫. গোপন ও নিরব সাধনা অভিব্যক্ত হয় – বৃক্ষে
৬. দোরের কাছে দাঁড়িয়ে থেকে অনবরত নতি,
শান্তি ও সেবার বাণী প্রচার করে কে – বৃক্ষ
৭. “ত্রই তো সাধনার সার্থকতা ” উক্তিটি –
মোতাহের হোসেন চৌধুরীর
৮. সাধনার ব্যাপারে কি বড় জিনিস – প্রাপ্তি
৯. রবীন্দ্রনাথ অন্তরের সৃষ্টিকর্ম উপলব্ধি
করেছেন – বৃক্ষের পানে তাকিয়ে
১০. বৃক্ষ আমাদের স্বার্থকতার গান শোনায় –
নীরব ভাষায়
১১. প্রকৃতির ধর্ম কীসের মত- মানুষের ধর্মের মত
১২. তরুলতা ও জীব জন্তুর বৃদ্ধির উপর কাদের হাত
নেই – মানুষের
১৩. মানুষের বৃদ্ধির উপর হাত রয়েছে – প্রকৃতির
১৪. মানুষের বৃদ্ধি কেমন- দৈহিক ও আত্মিক
১৫. মানুষের শিক্ষার প্রধান বিষয়বস্তু – সাধনা
১৬. শিক্ষার প্রধান বিষয়বস্তু হতে পারে না –
বস্তু জিঙ্গাসা তথা বিঙ্গান
১৭. জীবনবোধ ও মূল্যবোধে অন্তর পরিপূর্ণ হয় –
সাহিত্য শিল্পকলার দ্বারা
১৮. বৃদ্ধির ইশারা ও প্রশান্তির ইঙ্গিত কোথায়
– বৃক্ষে
১৯. বৃক্ষ জীবনের গুরুভার বহন করে – অতি শান্ত ও
সহিষ্ণুতায়

– মাসি পিসি

১. শেষবেলায় খালে থাকে – পুরো ভাটা
২. খালের ধারে লাগানো সালতিটি কোথায়
ছিলো – কংক্রিটেরর পুলের উপর
৩. সালতি থেকে পাড়ে তোলা হচ্ছে – খড়
৪. মাঝখানে গুটিসুটি হয়ে বসে আছে- আহ্লাদি
৫. অল্প বয়সী বৌটির গায়ে ছিলো – নকশা
পাড়ের সস্তা সাদা শাড়ি
৬. আঁট সাঁট থমথমে গড়ন,গোলগাল মুখ- আহ্লাদির
৭. মাসি-পিসি ফিরছে কৈলেশ উক্তিটি- বুড়ো
লোকটির(রহমানের)
৮. “বেলা আর নেই কৈলেশ ” উক্তিটি – মাসি
বলে বিরক্তির সঙ্গে
৯. “অনেকটা পথ যেতে হবে কৈলেশ ” উক্তিটি –
পিসির
১০. “বেলা বেশি নেই কৈলেশ ” উক্তিটি –
পিসির
১১. কৈলেশের সাথে দেখা হয়েছিল – জগুর
১২. জগু হল- আহ্লাদির স্বামী
১৩. উড়ে ত্রসে জুড়ে বসেছে – মাসি
১৪. পিসির অহংকার আর খোঁচাই সবচেয়ে অসহ্য
লাগত- মাসির
১৫. আহ্লাদিকে বাঁচাতে হবে- শ্বশুরঘরের কবল
থেকে
১৬. আহ্লাদিকে সামলে রাখতে হবে – গাঁয়ের
বজ্জাতদের নজর থেকে
১৭. জগুর বৌ নেবার আগ্রহ- খুবই স্পষ্ট
১৮. “ডারসনি আহ্লাদি ” উক্তিটি – মাসির
১৯. “ডরাসনি,ডর কিসের “? উক্তিটি- পিসির
২০. “কাছারি বাড়ি যেতে হবে ত্রকবার ”
উক্তিটি- কানাইয়ের
২১. গাঁয়ের গুণ্ডা হলো- সাধু বৈদ্য ওসমানেরা
২২. ফেটি-বাধা বাবরি চুল কার- বৈদ্যের
২৩. কাঁঠাল গাছের ছায়ায় কত জন ঘুপটি মেরে
ছিলো- তিন – চারজন।

#গুরুত্বপূর্ণ….
.
১. জেলের ভিতর অনশন ধর্মঘট করার জন্য প্রস্তুত
হচ্ছিল – শেখ মুজিব ও মহিউদ্দিন
২. জেল কর্তৃপক্ষ বিশেষ করে সুপারিন্টেনডেন্ট
ছিলো – আমীর হোসেন সাহেব।
৩. রাজবন্দিদের ডেপুটি জেলার ছিল-
মোখলেসুর রহমান সাহেব।
৪. শেখ মুজিবুর রহমানকে জেলগেটে নিয়ে
যাওয়া হলো- ১৫ ফেব্রুয়ারি সকালবেলা
৫. লেখকের মালপত্র, কাপড়চোপড় ও বিছানা
নিয়ে হাজির হল- জমাদার সাহেব
৬. নারায়ণগঞ্জ থেকে জাহাজ ছাড়ে – ১১ টায়
৭. লেখকদেরর জন্য আনা হয়েছে – বন্ধ ঘোড়ার
গাড়ি
৮. বন্ধ ঘোড়ার গাড়ির মধ্যে লেখকদের সাথে
বসল – দুইজন
৯. ট্যাক্সি রিজার্ভ করে দাঁড়িয়ে ছিলো –
একজন আর্মড পুলিশ
১০. শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রথমে নেয়া হয় –
নারায়ণগঞ্জ থানায়
১১. পরবর্তীতে নেয়া হয় – ফরিদপুর জেলে
১২. লেখকরা স্টেশনে আসল – রাত ১১ টায়
১৩. জাহাজ ছাড়ল – রাত ১ টায়
১৪. জাহাজ গোয়ালন্দ ঘাটে পৌছল – রাতে
১৫. তারা পেট পরিষ্কার করার জন্য – ঔষধ খেল
১৬. মুহিউদ্দিন ভুগছে – প্লুরিসিস রোগে
১৭. লেখকদের নাক দিয়ে জোর করে খাওয়াতে
লাগল- ৪ দিন পর
১৮. লেখকের একটা ব্যারাম ছিলো – নাকে
১৯. লেখকের নাকে ঘা হয়ে গেছে – দু-তিন দিন
পর
২০. বার বার অনশন করতে নিষেধ করছিলেন –
সিভিল সার্জন সাহেব

গদ্য – বায়ান্নর দিনগুলো
গুরুত্বপূর্ণ…. part 2

.
১. শেখ মুজিবুর রহমান ছোট ছোট চিঠি লিখল – ৪
টা
২. শোভাযাত্রা করে জেলগেটে ত্রসেছিল – ২২
তারিখে
৩. অপরিণামদর্শিতার কাজ করল – মুসলিম লীগ
সরকার
৪. দুনিয়ার কোথাও গুলি করে হত্যা করা হয় নাই
– মাতৃভাষা আন্দোলনের জন্য
৫. মানুষের যখন পতন আসে তখন ভুল হতে থাকে –
পদে পদে
৬. খানসাহেব ওসমান আলীর বাড়ি –
নারায়ণগঞ্জ
৭. ত্রক ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করেছে – ঢাকা ও
নারায়ণগঞ্জে
৮. “তোমার অর্ডার এসেছে ” উক্তিটি –
মহিউদ্দিনের
৯. ডাবের পানি আনিয়েছেন – ডাক্তার সাহেব
১০. মহিউদ্দিন লেখকের অনশন ভাঙ্গিয়ে দিলেন-
দুই চামচ ডাবের পানি দিয়ে।
১১. ফরিদপুর জেল থেকে লেখক বাড়ি পৌঁছলেন –
৫ দিন পর
১২. লেখকদের বড় নৌকায় মিল্লা ছিল – ৩ জন
১৩. কথার বাঁধ ভেঙ্গে গেছে- রেণুর
১৪. আমরা আজ স্বাধীন হয়েছি – ২০০ বছর পর
১৫. প্লুরিসিস – বক্ষব্যাধি
১৬. প্রকোষ্ঠ – ঘর বা কুঠরি
.
#গদ্য – জাদুঘরে কেন যাব

#গুরুত্বপূর্ণ….


১. পৃথিবীর ১ম জাদুঘর স্থাপিত হয় কোথায়? –
আলেক জান্দ্রিয়ায়
২. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিলো – নিদর্শন,
সংগ্রহ-শালা, গ্রন্থাগার, উদ্ভিদ উদ্যান, উন্মুক্ত
চিড়িয়াখানা
৩. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিল মুখ্যত – দর্শন
চর্চার কেন্দ্র
৪. কোনটি ফরাসি বিপ্লবের পরে প্রজাতন্ত্র
সৃষ্টি করে – ল্যুভ
৫. ফরাসি বিপ্লবের পরে কী উন্মোচিত হয় –
ভের্সাই প্রাসাদের দ্বার
৬. রুশ বিপ্লবের পরে লেনিনগ্রাদের
রাজপ্রাসাদে গড়ে ওঠে – হার্মিতিয়ে
৭. কোনটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ – টাওয়ার অফ
লন্ডন
৮. ব্রিটেনে জাদুঘরের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে –
গত ত্রিশ বছরে
৯. ব্রিটেনের সবচেয়ে বড় জাদুঘর কোনটি –
ব্রিটিশ মিউজিয়াম
১০. এখন জাদুঘর বলে বিবেচিত – ম্যস্যাধার ও
নক্ষত্রশালাও
১১. কোনটি ত্রখন খুবই প্রচলিত – উন্মুক্ত জাদুঘর
১২. বাংলাদেশের জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর
কোথায় – চট্রগ্রামে
১৩. রচনায় উল্লিখিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
কণিষ্ঠ শিক্ষক কে – লেখক।
১৪. কে জাদুঘর শব্দের জায়গায় সর্বত্র মিউজিয়াম
পড়ছেন – শিক্ষামন্ত্রী
১৫. শিক্ষকপ্রতিম অর্থমন্ত্রী ড. এম. এন. হুদা
লেখককে কখন ডাকলেন – চা খাওয়ার সময়।
১৬. মিউজিয়ামকে আপনারা জাদুঘর বলেন কেন?
উক্তিটি – গর্ভনরের
১৭. “স্যার জাদুঘরই মিউজিয়ামের বাংলা
প্রতিশব্দ ” উক্তিটি – লেখক হকচকিয়ে বলল
১৮. জাদুঘরকে আজবখানা বলা হয় – উর্দুতে
১৯. জাদুঘরকে অজায়ের-ঘর বলা হয় – হিন্দিতে
২০. কে দ্বিজাতিতত্ত্বে বিশ্বাসী ছিলেন –
আব্দুল মোনায়েম খান
২১. লেখক ব্রিটিশ ভারতীয় মুদ্রার সযত্ন স্থান
দেখেছে কোথায়? – কুয়েত
২২. টাওয়ার অফ লন্ডনে সকলে ভিড় করে কেন? –
কোহিনুর দেখতে
২৩. একটা শক্তিশালী সামাজিক সংগঠন
কোনটি – জাদুঘর
২৫. কী আমাদের আনন্দ দেয় – জাদুঘর

গদ্য – রেইনকোট
গুরুত্বপূর্ণ…


১. রেইনকোট গল্পের কথক কে? – নুরুল হুদা
২. রেইনকোট গল্পে উল্লিখিত জেনারেল
স্টেটমেন্টটি হলো – “শনিতে সাত মঙ্গলে তিন,
আর সব দিন দিন ”
৩. ফুটফাট বন্ধ কয়দিন – অন্তত ৩ দিন
৪. বাদলায় কোনটির জিরিয়ে নেওয়ার কথা বলা
হয়েছে – বন্দুক বারুদ
৫. মিলিটারির ভয়ে গল্পের নুরুল হুদা কি মুখস্থ
করেছে – সূরা
৬. রাস্তায় বেরুলে নুরুল হুদা ঠোঁটের ওপর কি
রাখে – পাঁচ কালেমা
৭. মাঠ পেরিয়ে একটু বাঁ দিকে –
প্রিন্সিপ্যালের বাড়ি
৮. প্রিন্সিপ্যালেরর কোয়ার্টারের সঙ্গে
কোনটির অবস্থান – মিলিটারি ক্যাম্প
৯. কোনটিকে মিলিটারি ক্যাম্প করা হয়েছে –
কলেজের জিমনেশিয়ামে
১০. রাস্তায় ঘড়ঘড় করছিলো – বেবি ট্যাকসি
১১. কে নাশতার আমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিয়েছে –
ইসহাক
১২. মিন্টু যেখানে গেছে তার খবর জানে কারা –
নুরুল হুদা ও তার বউ
১৩. কে রোজ,টাইমলি কলেজে যায় – নুরুল হুদা
১৪. নুরুল হুদা রাস্তায় এসে দেখল কি নেই –
রিক্সা
১৫. নুরুল হুদা কিসের পরোয়ানা করে না –
রিক্সার
১৬. কোন বৃষ্টিতে বেশ শীত শীত ভাব – শেষ
হেমন্তের বৃষ্টিতে
১৭. বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছে নুরুল হুদাকে কোন দিকে
তাকাতে হয় – উওরে
১৮. কীসের ল্যাজটা দেখা যাচ্ছে না –
মিলিটারি লরির
১৯. কে ত্রকটু বাচাল টাইপের – দোকানদার
ছেলেটা
২০. স্টেট বাসের রং কেমন ছিলো – লাল
২১. বাসে কত গুলো সিট খালি ছিলো – অর্ধকের
বেশি
২২. নুরুল হুদার চাউনি কেমন ছিল – ভোঁতা কিন্তু
গরম
২৩. নুরুল হুদা বাস থেকে নেমে নামল কোথায় –
নিউ মার্কেট
২৪. আলমারি কিসের – লোহার
২৫. মোট আলমারি কতটি – ১০ টি
২৬. আলমারিগুলো আনা হয়েছে – ঠেলাগাড়ি
দিয়ে
২৭. নুরুল হুদার ছেলের বয়স – ৫ বছর
২৮. নুরুল হুদার,মেয়ের বয়স – আড়াই (২.৫) বছর
.
– মহাজাগতিক কিউরেটর

১. কোন গ্রহটি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখে
মহাজাগতিক কিউরেটররা বেশ সন্তুষ্ট – তৃতীয়
গ্রহ (পৃথিবী)
২. কাকে প্রাণহীন বলা যায় – ভাইরাস
৩. ভাইরাসের মাঝে কখন জীবনের লক্ষণ দেখা
যায়- অন্য প্রাণির সংস্পর্শে ত্রলে
৪. কোন ধরনের প্রাণিদের বেঁচে থাকার পদ্ধতি
ভিন্ন – পানিতে থাকা প্রাণিদের
৫. কোন ধরনের প্রাণিদের একটির ভিতরে আবার
অত্যন্ত নিম্নশ্রেণীর বুদ্ধিরর বিকাশ হয়েছে –
গরম রক্তের স্তন্যপায়ী প্রাণিদের
৬. কোথায় কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই – ভিন্ন
ভিন্ন প্রজাতির মাঝে
৭. সব প্রাণির মূল গঠনটি কী দিয়ে হয়েছে – DNA
৮. সব প্রাণির DNA – একই রকম
৯. সবচেয়ে সহজ ও সবচেয়ে কঠিন প্রাণিটির গঠন
কেমন – একই রকম
১০. সব প্রাণি কী দিয়ে তৈরি – একই বেস
পেয়ার দিয়ে
১১. DNA দিয়ে তৈরি আছে – প্রাণিটির
বিকাশের নকশা
১২. আকারে ছোট, গঠন সহজ, মাঝে কোনো
বৈচিত্র নেই – ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার
১৩. আকারে বড় এবং সংরক্ষণ কঠিন – হাতি বা
নীল তিমি
১৪. সাপ – সরীসৃপ
১৫. বাঘ – স্তন্যপায়ী
১৬. একসাথে থাকে ও দল বেঁধে ঘুরে বেড়ায় –
কুকুর
১৭. নিজের স্বকীয়তা হারিয়েছে – কুকুর
১৮. স্বকীয়তা লোপ পাচ্ছে – গৃহপালিত
প্রাণিদের
১৯. দীর্ঘ সময় খেতে হয় ও ঘাস লতা পাতা খেয়ে
কাটায় – হনিণ
২০. সবচেয়ে বেশি আলোড়ন সৃষ্টি করেছে – মানুষ
২১. মানুষ ত্রকে অন্যের উপর কোন বোমা ফেলছে
– নিউক্লিয়ার
২২. পৃথিবী ত্রক সময় নিয়ন্ত্রণ করবে কারা –
পিঁপড়া

গদ্য – নেকলেস
গুরুত্বপূর্ণ

১. গল্পের নায়কের নাম – মসিঁয়ে/মসিঁয়ে
লোইসেল
২. গল্পের নায়িকার নাম – মাতিলদা লোইসেল /
মাদাম লোইসেল
৩. মাদাম লোইসেলের বান্ধবীর নাম – মাদাম
ফোরস্টিয়ার
৪. নিয়তির ভুলেই যেন মাদাম লোইসেলের জন্ম
হয়েছে – কেরানির ঘরে
৫. মাদাম লোইসেলের বিয়ে হয় কার সাথে –
শিক্ষা পরিষদ আপিসের এক কেরানির সাথে
৬. কীসের অক্ষমতার জন্য সে সাধারণভাবে
থাকত – নিজেকে সজ্জিত করার
৭. তার শ্রেণির অন্যতম হিসাবে মাদাম
লোইসেল কেমন ছিল – অসুখী
৮. কাদের কোনো জাতিবর্ণ নেই – সাধারণ
পরিবারের মেয়েদের
৯. রহিত মাছের রং কি? – গোলাপি
১০. কী খেতে সিংহ মানবী প্রলয়লীলার কথা
শুনবেন – মুরগির পাখনা
১১. সিংহ মানবী কে? – মাদাম লোইসেল
১২. মাদাম লোইসেলের প্রিয় – ফ্রক বা জরোয়া
গহনা
১৩. মাদাম লোইসেলের ধনী বান্ধবীটি কে
ছিলো – “কনভেন্ট ” ত্রর সহকারী
১৪. ত্রক সন্ধ্যায় মসিঁয়ে লোইসেল কি নিয়ে ঘরে
ফিরল – ত্রকটি বড় খাম
১৫. “ত্রই যে তোমার জন্য এক জিনিস ত্রনেছি ”
উক্তিটি – মসিঁয়ে লোইসেলের
১৬. পোশাকের জন্য কত ফ্রাঁ লাগবে – চারশত
ফ্রাঁ
১৭. মসিঁয়ের বন্ধুরা গত রবিবারে “ভরতপাখি ”
শিকারে কোথায় গিয়রছিলো – নানতিয়ারের
সমভূমিতে
১৮. মসিঁয়ের বন্ধুদের সাথে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা –
আগামী গ্রীষ্মে
১৯. মসিঁয়ে চারশত ফ্রাঁ সঞ্চয় করে রেখেছিল –
“বন্দুক ” কেনার জন্য
২০. লোইসেল দম্পতি বাড়ি ফিরল – ভোর ৪ টায়
২১. কারা খুব বেশি ফুর্তিতে মও ছিলো – অন্য
তিন জন ভদ্রলোকের স্ত্রী।
২২. মসিঁয়ে বিশ্রাম কক্ষে আধঘুম বসেছিল –
মধ্যরাত্রি পর্যন্ত
২৩. হতাশ হয়ে কাপঁতে কাপঁতে তারা হাঁটতে
থাকল – সিন নদীর দিকে
২৪. প্যারীতে সন্ধ্যার পর লোকের চোখে পড়ে –
নিশাচর দুই যাত্রীর গাড়ি
২৫. হীরার হারটির মূল্য – ৪০,০০০ ফ্রাঁ
২৬. হারটি কত ফ্রাঁ দিয়ে আনতে পারবে – ৩৬,০০০
ফ্রাঁ।
২৭. ফেব্রুয়ারি মাসের ভিতর হারটি ফেরত দিলে
তারা কত ফ্রাঁ ফেরত দিবে – ৩৪,০০০ ফ্রাঁ
২৮. লোইসেলের কাছে ছিলো – ১৮,০০০ ফ্রাঁ
২৯. মাদাম লোইসেলের নখের রং – গোলাপি
৩০. ফোরস্টিয়ারের হারটির দাম ছিলো – ৫০০
ফ্রাঁ।

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

অপরিচিতা

অপরিচিতা’                                                           রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ০১। ধনীর কন্যা কার পছন্দ নয়? উত্তর: ধনীর কন্যা অনুপমের মামার পছন্দ নয়। ০২। অনুপমের বন্ধুর নাম কী? উত্তর: অনুপমের বন্ধুর নাম হরিশ। ০৩। হরিশ কোথায় কাজ করে? উত্তর: হরিশ কানপুরে কাজ করে। ০৪। অনুপমের বর্তমান বয়স কত? উত্তর: অনুপমের বর্তমান বয়স সাতাশ বছর। ০৫। কার জীবনের ইতিহাসটুকু আকারে ছোট? উত্তর: অনুপমের জীবনের ইতিহাসটুকু আকারে ছোট। ০৬। স্বয়ংবরা বলতে কী বোঝায়? উত্তর: স্বয়ংবরা বলতে বোঝায়, যে মেয়ে নিজেই স্বামী নির্বাচন করে। ০৭।‘সওগাদ’ শব্দের অর্থ কী? উত্তর: ‘সওগাদ’ শব্দের অর্থ উপঢৌকন। ০৮।‘প্রদোষ’ শব্দের অর্থ কী? উত্তর: ‘প্রদোষ’ শব্দের অর্থ সন্ধ্যা। ০৯।‘অপরিচিতা’ গল্পটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? উত্তর: ‘অপরিচিতা’ গল্পটি প্রথম ‘সবুজপত্র’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১০।‘অপরিচিতা’ গল্পটি কোন জবানিতে লেখা? উত্তর: ‘অপরিচিতা’ গল্পটি উত্তম পুরুষের জবানিতে লেখা। ১১। মেয়ের বয়স কত ছিল? উত্তর: মেয়ের বয়স ছিল পনেরো। ১২। কন্যাকে আশীর্বাদ করার জন্য কাকে পাঠানো হলো? উত্তর:কন্যাকে আশীর্বাদ করার জন্

লালসালু উপন্যাস

এক নজরে কিছু জ্ঞানমূলক তথ্যাবলীঃ ★লালসালুর কেন্দ্রীয় চরিত্র মজিদ ★ঝিম ধরা রেলগাড়ি সর্পিল গতিতে চলে ★মতিগঞ্জের উত্তরদিকে মহব্বতনগর গ্রাম ★মহব্বতনগর গ্রামের মাতব্বর রেহান আলী ★অশীতিপরায়ন বৃদ্ধ সলেমনের বাপ ★মজিদের বসবাস ছিলো গারো পাহাড়ে যা মধুপুর গড় হতে ৩ দিনের পথ ★রহিমা ঠান্ডা,ভীতু প্রকৃতির মানুষ ★গ্রামের লোকরা রহিমার অন্য সংস্করণ ★রহিমার চোখে ভয় দেখেছিলো মজিদ ★মজিদের শক্তির মূল উৎস সালুকাপড়ে আবৃত মাজারটি ★তাহের,কাদের ও রতনের বোন হাসুনির মা ★বিচারের শূরুতে মজিদ সূরা পড়ে নেয় ★ঝড় এলে হাসুনির মার হই চই করার অভ্যাস ★সকলকে মিঞা বলে সম্বোধন করে মজিদ ★মহব্বতনগর থেকে ৩ গ্রাম পরে আওয়ালপুর গ্রাম ★ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট মতলুব খা ★আওয়ালপুরে পীরের আগমন ঘটে মাঘ মাসের শেষ দিকে ★মজিদের মুরিদরা আহত হয়ে করিমগঞ্জ হাসপাতালে যায় ★পির সাহেব কে ইবলিশ শয়তান ঘোষণা করে মজিদ ★আওয়ালপুর ও মহব্বতনগর গ্রামের মাঝে এক মস্ত তেতুল গাছ ★আমেনা বিবি শুক্রবার রোজা রাখে ★আমেনা বিবি আড়াই পাক এর পরেই মূর্ছা যায় ★হাসুনির মায়ের নাম তহু ★আমেনা বিবি ঠান্ডা,শীতল,ধর্মভীরু মানুষ ★আমেনা বিবির স্বামীর বাড়ির ন

Graph & Chart লেখার সহজ পদ্ধতি