Skip to main content

বাংলা বানান

এই রুলস গুলো থেকেই ৬০% এক্সামে এসে থাকে...

 গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিয়ম দিচ্ছি। সহজে মনে থাকার মতো করে।
.
# সমস্ত '-জীবী' বানানে 'বী'; আইনজীবী, পেশাজীবী, বুদ্ধিজীবী; কিন্তু 'জীবিকা' ও জীবিত বানানে 'বি'।
#প্রতিযোগী তে ঈ-কার, প্রতিযোগিতা তে ই-কার। এরকম-
সহযোগী> সহযোগিতা
উপকারী> উপকারিতা
#প্রাণী তে ঈ-কার, কিন্তু প্রাণিজগত্, প্রাণিকুল,
প্রাণিবিদ্যা রে ই-কার
#মন্ত্রী, মন্ত্রিসভা, মন্ত্রিপরিষদ
#হরীতকী, ভাগীরথী, সমীচীন শব্দগুলোয় দুটোই ঈ-কার
এভাবে-
পিপীলিকা, বিভীষিকা, শারীরিক,
আশীর্বাদ, ইত্যাদি শব্দের শুধু ২য় বর্ণে ঈ-কার।
আমলকীর শেষ বর্ণে।
#দূরত্ব বুঝায় না এমন কোন দুর এ ঊ-কার বসে না। যেমন- দূর.. কিন্তু দুরন্ত, দুর্নীতি, দুর্বার, দুর্নিবার
#ধরন ও দরুন এ ন, কিন্তু ধারণ, ধারণা, কারণ, করণ, করুণ, দারুণ ইত্যাদি শব্দে ণ হবে।
#পরিবহণ, প্রাঙ্গণ, রূপায়ণ, নারায়ণ,
রামায়ণ সবগুলোর শেষে ণ।
# শ্রদ্ধাঞ্জলি, গীতাঞ্জলি, প্রেমাঞ্জলি ইত্যাদি অঞ্জলি যুক্ত সকল বানানে লি হবে।
#রুপালি, সোনালি, পুবালি, বর্ণালি -আলি প্রত্যয় যুক্ত সকল বানানে ল এর উপর ই-কার।
#আশিস, শুভাশিস, স্নেহাশিস.. শিস যুক্ত সকল বানান এরকম, প্রথমটা শ, পরেরটা স।
#মুমূর্ষু, মুহূর্ত, শুশ্রূষা -প্রথমটা উ-কার, পরের টা ঊ-কার।
#ব্যবচ্ছেদ, সতীচ্ছেদ, শিরশ্ছেদ এগুলোর নিচে ব-ফলা নেই।
#পোস্ট, মাস্টার, স্টেশন, স্টোর,
ইস্টার্ন, স্ট্রিট, স্টিল, গ্রিল, স্টিমার
গির্জা, যিশু, খ্রিষ্ট, খ্রিষ্টাব্দ,
ক্রাইস্ট ইত্যাদি সকল বিদেশি শব্দে 'স্ট' হবে।
# মধ্যাহ্ন, সায়াহ্ন, চিহ্ন ইত্যাদি বানানে 'দন্ত্য ন'; এই 'ন' হ-এর কাঁধের ওপর বসবে।
অপরাহ্ণ, পূর্বাহ্ণ ইত্যাদি বানানে 'মূর্ধন্য ণ'; এই 'ণ' হ-এর নিচে বসবে।
#জবাবদিহিতা, দারিদ্র্যতা, দৈন্যতা, সখ্যতা, বৈচিত্র্যতা, উত্‍কর্ষতা বলে কোনো শব্দ নেই; শব্দগুলো যথাক্রমে জবাবদিহি, দারিদ্র্য (বা দরিদ্রতা), দৈন্য (বা দীনতা), সখ্য, বৈচিত্র্য (বা বিচিত্রতা) ও উত্‍কর্ষ।
#মুমূর্ষু, মুহূর্ত, শুশ্রূষা বানানগুলোতে প্রথম বর্ণে উ-কার, ২য় বর্ণে ঊ-কার।
#দাঁড়িপাল্লা, দাঁড়ি-মাল্লা, দাঁড়ি-কমা ইত্যাদি সমস্ত দাঁড়িতে চন্দ্রবিন্দু আছে; কেবল দাড়ি-গোঁফের দাড়িতে চন্দ্রবিন্দু নেই।

Comments

Popular posts from this blog

লালসালু উপন্যাস

এক নজরে কিছু জ্ঞানমূলক তথ্যাবলীঃ ★লালসালুর কেন্দ্রীয় চরিত্র মজিদ ★ঝিম ধরা রেলগাড়ি সর্পিল গতিতে চলে ★মতিগঞ্জের উত্তরদিকে মহব্বতনগর গ্রাম ★মহব্বতনগর গ্রামের মাতব্বর রেহান আলী ★অশীতিপরায়ন বৃদ্ধ সলেমনের বাপ ★মজিদের বসবাস ছিলো গারো পাহাড়ে যা মধুপুর গড় হতে ৩ দিনের পথ ★রহিমা ঠান্ডা,ভীতু প্রকৃতির মানুষ ★গ্রামের লোকরা রহিমার অন্য সংস্করণ ★রহিমার চোখে ভয় দেখেছিলো মজিদ ★মজিদের শক্তির মূল উৎস সালুকাপড়ে আবৃত মাজারটি ★তাহের,কাদের ও রতনের বোন হাসুনির মা ★বিচারের শূরুতে মজিদ সূরা পড়ে নেয় ★ঝড় এলে হাসুনির মার হই চই করার অভ্যাস ★সকলকে মিঞা বলে সম্বোধন করে মজিদ ★মহব্বতনগর থেকে ৩ গ্রাম পরে আওয়ালপুর গ্রাম ★ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট মতলুব খা ★আওয়ালপুরে পীরের আগমন ঘটে মাঘ মাসের শেষ দিকে ★মজিদের মুরিদরা আহত হয়ে করিমগঞ্জ হাসপাতালে যায় ★পির সাহেব কে ইবলিশ শয়তান ঘোষণা করে মজিদ ★আওয়ালপুর ও মহব্বতনগর গ্রামের মাঝে এক মস্ত তেতুল গাছ ★আমেনা বিবি শুক্রবার রোজা রাখে ★আমেনা বিবি আড়াই পাক এর পরেই মূর্ছা যায় ★হাসুনির মায়ের নাম তহু ★আমেনা বিবি ঠান্ডা,শীতল,ধর্মভীরু মানুষ ★আমেনা বিবির স্বামীর বাড়ির ন...

ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম:: ৬ষ্ট অধ্যায়

ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ````````````````````````` '''''''''''''''''''''''' * ডাটাবেজ কি বা কাকে বলে? উত্তর: পরষ্পর সম্পর্কযুক্ত কতগুলো ডাটার সমষ্টিকে Database বলে। . → DBMS এর পূর্ণরূপ Database Management System. . → RDBMS এর পূর্ণরূপ - Relational Database Management System. . ** DBMS কি বা কাকে বলে? উত্তর: DBMS হলো একটি প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার। DBMS এর পূর্ণরূপ ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। DBMS দ্বারা ডাটাবেজ তৈরি করা, ডাটাবেজ পরিবর্তন করা, সংরক্ষণ করা, পরিচালনা করা, নিয়ন্ত্রণ করার কাজ করা সম্ভব। . ** ফিল্ড (Field) কি? উত্তর: রেকর্ডের ক্ষুদ্রতম অংশকে Field বলে। . * রেকর্ড (Record) কি? উত্তর: কতগুলো Field এর সমষ্টিকে রেকর্ড বলে। . ** ডাটাবেজের সুবিধা বা বৈশিষ্ট্য : → ডাটাবেজকে Assendung ও Decending করা যায়। → ডাটাবেজকে সর্টিং ও ইনডেক্সিং ভাবে সাজানো যায়। → সকল তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা যায়। → ডেটা নিরাপত্তা প্রদান করা সম্ভব। → কেন্দ্রীয়ভাবে ডাটা নিয়ন্ত্রণ কর...

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

একটি সার্থক প্রতিবেদনের ০৬ টি অংশ হতে পারে । #প্রতিবেদনের শুরুতে সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন পরিচিতি থাকবে । #দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা দ্বিতীয় প্যারাতে কল্পিত একটা স্মারক নম্বর ব্যাবহার করা যেতে পারে এবং প্রতিবেদন রচনার কারণ ব্যাখ্যা করা যেতে পারে ।। #তৃতীয় প্যারাতে ঘটনার বিবরণ থাকবে । #চতুর্থ প্যারাতে ঘটনার কারণ উল্লেখ থাকবে । #পঞ্চম প্যারাতে ভবিষ্যতে যাতে এ ধরণের ঘটনা আর না ঘটে সে বিষয়ে কিছু পরামর্শ থাকবে । #ষষ্ঠ প্যারাতে প্রতিবেদক কী কী উপাত্ত ব্যাবহার করেছেন সে বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতি থাকবে , অর্থাত্ তথ্যসূত্র যুক্ত থাকবে । এই ধারাবাহিকতায় প্রতিবেদন রচনা করা গেলে একজন পরীক্ষক পরীক্ষার্থীকে ভালো নম্বর প্রদানে বাধ্য হবেন । পরীক্ষার উত্তরপত্রে একজন পরীক্ষক এ ধরনের প্রতিবেদন আশা করে ধরনের প্রতিবেদন আশা করে থাকেন । . নমুনা প্রতিবেদন :০১ . পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণ'- এই শিরোনামে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের বরাবর একটি প্রতিবেদন লেখো। . উত্তরঃ বরাবর সচিব মহোদয় পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। বিষয় : পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণের গুর...